CLASS IX
CLASS IX GEOGRAPHY | নবম শ্রেণির অধ্যায় ভিত্তিক ভূগোল প্রশ্ন উত্তর
পঃ বঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্যদ প্রদত্ত পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন ও অন্তর্বর্তী প্রস্তুতিকালীন মূল্যায়নের পাঠ্যসূচি
| প্রথম পর্যায়ক্রমিক ও অন্তর্বর্তী প্রস্তুতিকালীন মূল্যায়ন (৪০+১০=৫০) | দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক ও অন্তর্বর্তী প্রস্তুতিকালীন মূল্যায়ন (৪০+১০=৫০) | তৃতীয় পর্যায়ক্রমিক ও অন্তর্বর্তী প্রস্তুতিকালীন মূল্যায়ন (৯০+১০=১০০) |
| ১ম অধ্যায়: গ্রহরূপে পৃথিবী। অ. পৃথিবীর আকৃতি: পৃথিবীর আকৃতির ধারণা ; অতীতকাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত পৃথিবীর আকৃতি সম্বন্ধীয় প্রমাণসমূহ ; অভিগত গোলকরূপে পৃথিবী ‘জিয়ড’-এর ধারণা। আ. পৃথিবীর আকার: সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহের সাথে পৃথিবীর আকারের তুলনা ও সৌরজগতে পৃথিবীর স্বকীয় অবস্থান; মানুষের আবাসস্থলরূপে পৃথিবী পৃথিবীর পরিধি ও ক্ষেত্রফলের পরিমাপ, GPS-এর ব্যবহার। | ৩য় অধ্যায়: পৃথিবীপৃষ্ঠে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়। পৃথিবীপৃষ্ঠে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়: অ. ভূমিকা: পৃথিবীপৃষ্ঠে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়ের প্রয়োজনীয়তা। আ. অক্ষাংশ: অক্ষাংশের ধারণা, কৌণিক পরিমাপ, বৈশিষ্ট্য, গুরুত্বপূর্ণ অক্ষরেখাসমূহ ও তাদের ব্যবহার; অক্ষাংশের ভিত্তিতে পৃথিবীর তাপবলয় শনাক্তকরণ। ই. দ্রাঘিমাংশ: দ্রাঘিমাংশের ধারণা, কৌণিক পরিমাপ, বৈশিষ্ট্য,গুরুত্বপূর্ণ দ্রাঘিমারেখা ও তার ব্যবহার, দ্রাঘিমা ও সময় ভূ-জালকের সাহায্যে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় ; মহাবৃত্তের ধারণা ; প্রতিপাদস্থান, আন্তর্জাতিক তারিখরেখার ধারণা দ্রাঘিমা ও সময়, আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা, অধিবর্ষ সম্পর্কিত গাণিতিক সমাধান। | ৬ষ্ঠ অধ্যায়: দুর্যোগ ও বিপর্যয়। অ. বিভিন্ন ধরনের দুর্যোগ ও বিপর্যয়:দুর্যোগ ও বিপর্যয়ের ধারণা; বিভিন্ন ধরনের দুর্যোগ ও বিপর্যয়ের সাধারণ আলোচনা- বন্যা, খরা, ঘূর্ণিঝড়, ভূমিকম্প, সুনামি, ধ্বংস, হিমানী সম্প্রপাত, তুষার ঝড় (ব্লিজার্ড), অগ্ন্যুৎপাত, দাবানল। পশ্চিমবঙ্গের দুর্যোগ ও বিপর্যয়ের প্রকৃতি ও তার প্রভাব। আ. বিপর্যয় ব্যবস্থাপনা: বিপর্যয় ব্যবস্থাপনার ধারণা- শিক্ষার্থীর ভূমিকা পশ্চিমবঙ্গে বিপর্যয় ব্যবস্থাপনার গৃহীত কৌশলসমূহ। |
| ২য় অধ্যায়: পৃথিবীর গতিসমূহ। অ. ভূমিকা:পৃথিবীর গতির ধারণা (সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহের গতিরউল্লেখ); প্রাচীনকাল থেকে বর্তমান অবধি পৃথিবীর গতি সম্বন্ধীয় বিভিন্ন পর্যবেক্ষণের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস। আ. আবর্তন: আর্বতনের দিক, বেগ, ফলাফল দিন ও রাত্রি সংঘটন কোরিওলিস বলের প্রভাব পৃথিবীর অক্ষের হেলানো অবস্থান ও তার গুরুত্ব। ই. পরিক্রমণ: পরিক্রমণের দিক, বেগ, ফলাফল ও সংক্রান্তি অধিবর্ষ, অনুসূর, অপসূর সূর্যের আপাত বার্ষিক গতি দিনরাত্রির দৈর্ঘ্যের হ্রাস-বৃদ্ধি, বিষুব ও সংক্রান্তি ;ঋতু পরিবর্তন। | ৪র্থ অধ্যায়: ভূমিরূপ গঠনকারী প্রক্রিয়া ও পৃথিবীর বিভিন্ন ভূমিরূপসমূহ। অ. ভূমিকা:ভূমিরূপ গঠনকারী প্রক্রিয়ার প্রাথমিক ধারণা পৃথিবীর প্রধান ভূমিরূপসমূহ। আ. পর্বত: পর্বত ও তার শ্রেণিবিভাগ ভঙ্গিল পর্বতের উৎপত্তি (পাত সংস্থানের ভিত্তিতে) ভঙ্গিল পর্বতের বৈশিষ্ট্য প্রাচীন ও নবীন ভঙ্গিল পর্বতের ধারণা; আগ্নেয় পর্বতের উৎপত্তি;আগ্নেয় পর্বতের বৈশিষ্ট্য ;স্তূপ পর্বতের উৎপত্তি ও বৈশিষ্ট্য; ক্ষয়জাত পর্বতের উৎপত্তি ও বৈশিষ্ট্য; পর্বতের গুরুত্ব। | ৮য় অধ্যায়: পশ্চিমবঙ্গ (অর্থনৈতিক, ক্রিয়াকলাপ)। ই. প্রধান প্রধান অর্থনৈতিক ক্রিয়াকলাপ: পশ্চিমবঙ্গের কৃষিকাজ, প্রধান ফসল (ধান, পাট, চা); পশ্চিমবঙ্গের শিল্প (লৌহ-ইস্পাত, পাট, তুলো, চা, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ ,তথ্যপ্রযুক্তি)- উন্নতির কারণ, সমস্যা ও সম্ভাবনা; পশ্চিমবঙ্গের ক্ষুদ্রশিল্প ও কুটির শিল্পের সংক্ষিপ্ত পরিচয়; পশ্চিমবঙ্গের প্রধান শহর, বন্দর এবং পর্যটনকেন্দ্রসমূহ। |
| ৭ম অধ্যায়: ভারতের সম্পদ। অ. ভূমিকা: সম্পদের ধারণা, শ্রেণিবিভাগ ও সংরক্ষণ। আ. খনিজ সম্পদ: আকরিক লোহা, কয়লা, খনিজ তেল – গুরুত্ব ও ব্যবহার, শ্রেণিবিভাগ, আঞ্চলিক বণ্টন, সঞ্চয়, বাণিজ্য। ই. শক্তি: সম্পদ (প্রচলিত ও অপ্রচলিত): প্রচলিত ও অপ্রচলিত শক্তির উৎস- সুবিধা ও অসুবিধা, প্রচলিত শক্তির উৎস (তাপশক্তি, জলবিদ্যুৎ শক্তি, পারমাণবিক শক্তি) – ব্যবহার ও বণ্টন অপ্রচলিত শক্তির উৎস (সৌর, বায়ু, ভূ-তাপ শক্তি)-ব্যবহার ও বণ্টন। | ৫ম অধ্যায়: আবহবিকার। অ. ভূমিকা: আবহবিকার, ক্ষয়ীভবন, পুঞ্জিত ক্ষয় ও নগ্নীভবনের ধারণা। আ: যান্ত্রিক আবহবিকার: প্রস্তর চাঁই খন্ডীকরণ, শল্কমোচন, ক্ষুদ্রকণা বিশরণ, তুষার কার্য। ই. রাসায়নিক আবহবিকার: জারণ, অঙ্গারযোজন, জলযোজন, আর্দ্রবিশ্লেষণ। ঈ. জৈব আবহবিকার: মানুষ, উদ্ভিদ ও প্রাণীর ভূমিকা। উ. আবহবিকারের ফলাফল ও মৃত্তিকা ক্ষয়: আবহবিকারের ফলাফল: মৃত্তিকা সৃষ্টি ; মৃত্তিকা ক্ষয় এবং সংরক্ষণের উপায়। | ৯ম অধ্যায়: মানচিত্র ও স্কেল। মানচিত্র ওস্কেল: অ. মানচিত্র ও স্কেলের মৌলিকত্ব:মানচিত্র ও স্কেলের ধারণা; মানচিত্র – শ্রেণিবিভাগ (টোপোগ্রাফিক্যাল মানচিত্র, স্কেল ও তার শ্রেণিবিভাগ (স্কেল অঙ্কন নিষ্প্রয়োজন) মৌজা মানচিত্র, রাজনৈতিক মানচিত্র ইত্যাদি) মানচিত্রের ব্যবহার ও গুরুত্ব।স্কেলের ব্যবহার ও গুরুত্ব। |
| মানচিত্র: ভারতের সম্পদ (৫নম্বর) | ৮ম অধ্যায়: পশ্চিমবঙ্গ (অবস্থান ও প্রশাসনিক বিভাগ, প্রাকৃতিক পরিবেশ)। অ. অবস্থান ও প্রশাসনিক বিভাগ: স্বাধীনতা-উত্তর পর্বে ভারতের অঙ্গরাজ্য হিসাবে পশ্চিমবঙ্গের সংক্ষিপ্ত পরিচয় ভৌগোলিক অবস্থান পশ্চিমবঙ্গের প্রতিবেশী দেশ ও রাজ্যসমূহ; পশ্চিমবঙ্গের প্রশাসনিক বিভাগ। আ. প্রাকৃতিক পরিবেশ: পশ্চিমবঙ্গের ভূপ্রকৃতি ও নদনদী (ক) উত্তরের পার্বত্য অঞ্চল (খ) পশ্চিমের মালভূমি (গ) সমভূমি পশ্চিমবঙ্গের জল সম্পদের সংক্ষিপ্ত পরিচয় নদনদী, খাল, কূপ, ভৌমজলের বহুমুখী ব্যবহার ও অতি ব্যবহারের গুণাগুণ; পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ু; পশ্চিমবঙ্গের ঋতু; পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ুতে মৌসুমি বায়ুর প্রভাব ;মানুষের জীবনে ঋতু পরিবর্তনের প্রভাব; পশ্চিমবঙ্গের মৃত্তিকা ও স্বাভাবিক উদ্ভিদ। | মানচিত্র: পশ্চিমবঙ্গ (১০নম্বর)। |
বিশেষ দ্রষ্টব্য: বিদ্যালয় নিজের প্রয়োজন মতো সিলেবাস পরিবর্তন করতে পারে।
এখানে নবম শ্রেণীর ভূগোল বিষয়ের অধ্যায় ভিত্তিক প্রথম পর্যায়ে ক্রমিক মূল্যায়ন, দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন ও তৃতীয় পর্যায়ে ক্রমিক মূল্যায়ন এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর যথাযথভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আলোচিত প্রশ্ন-উত্তর গুলি তোমরা যদি ভালোভাবে অনুশীলন করো তাহলে নবম শ্রেণীর প্রতিটা পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়নে ভূগোল বিষয়ে তোমাদের ফলাফল খুব ভালো হবে এটা নিশ্চিত।
SAMPLE QUESTION OF 1st SUMMATIVE EVALUATION
- সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখো:
(i) পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস ও মেরুব্যাসের পার্থক্য হল- (a) 33 কিমি, (b) 43 কিমি. (c) 34 কিমি, (d) 52 কিমি।
(ii) এরাটোস্থেনিস ছিলেন- (a) রোমান, (b) গ্রিক, (c) মিশরীয়, (d) ভারতীয় দার্শনিক।
(iii) অরোরা বোরিওলিস দেখা যায় (a) উত্তর মেরুতে, (b) দক্ষিণ মেরুতে, (c) কুমেরু বৃত্তে, (d) সুমেরু বৃত্তে।
(iv) পৃথিবীর অনুসুর অবস্থান হয় (a) 3 জানুয়ারি, (b) 12 জুন, (c) 4 জুলাই, (d) 5 এপ্রিল।
( v) সবচেয়ে উন্নতমানের লৌহ-আকরিকের নাম (১) সিডেরাইট, (b) অ্যানথ্রাসাইট, (c) ম্যাগনেটাইট, (d) পিট।
( vi) পশ্চিমবঙ্গের একটি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র হল (a) মাইথন, (b) পাঞ্জেৎ, (c) ব্যান্ডেল, (d) বক্রেশ্বর।
(vii) ভারতের বৃহত্তম তৈল শোধনাগার হল (a) ডিগবয়, (b) টুম্বে, (c) কয়ালি, (d) জামনগর।
- শূন্যস্থান পূরণ করো:
(1) ____ভারতের প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ।
(ii)_____ তারিখে উত্তর গোলার্ধে দিন সবচেয়ে বড়ো এবং রাত সবচেয়ে ছোটো।
(iii) পৃথিবীতে জলবিষুব হয় _____তারিখে।
(iv) পৃথিবীর গভীরতম সমুদ্রখাত____ মহাসাগরে অবস্থিত।
- সত্য-মিথ্যা নিরূপণ করো:
(i) জাপানকে বলা হয় ‘নিশীথ সূর্যের দেশ’।
(ii) ‘কালো হিরে’ বলে বক্সাইটকে।
(iii) অসমের ডিগবয় ভারতের প্রাচীনতম তৈল উৎপাদক কেন্দ্র।
(iv) বোম্বে-হাই সমুদ্রগর্ভে অবস্থিত ভারতের তৈলখনি।
- নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাও:
(i) পৃথিবীর সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন স্থানগুলি কী কী?
(ii) ছায়াবৃত্ত কী?
(iii) সম্পদের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো।
- নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও (যে-কোনো তিনটি)
(i) পার্থক্য লেখো: কুলীন গ্রহ ও বামন গ্রহ।
(ii) অরোরা কী এবং কেন সৃষ্টি হয়?
(iii) অপ্রচলিত শক্তির সুবিধাগুলি লেখো।
(iv) দক্ষিণ ভারতে জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের সুবিধাগুলি লেখো।
- যে-কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর দাও :
(i) পৃথিবীর অভিগত গোলকত্বের প্রমাণ দাও।
(ii) সম্পদ সংরক্ষণের পদ্ধতিগুলি উল্লেখ করো।
- প্রদত্ত ভারতের রেখা-মানচিত্রে নিম্নলিখিত কেন্দ্রগুলির নাম ও অবস্থান উল্লেখ করো :
(i) ভারতের প্রাচীনতম তৈলখনি (নাম ও অবস্থান), (ii) নেভেলি কয়লাখনি, (iii) ভাকরা জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র, (iv) দুর্গাপুর তাপবিদ্যুৎ
(v) ভারতের বৃহত্তম লিগনাইট খনি (নাম ও অবস্থান)।
Thank you for Visiting