CLASS IX

নবম শ্রেণী ৭ম অধ্যায় : ভারতের সম্পদ |Class 9 Geography 7th Chapter

নবম শ্রেণী ৭ম অধ্যায় : ভারতের সম্পদ | Class ix Geography |Class 9 Geography 7th Chapter

নবম শ্রেণী ৭ম অধ্যায় : ভারতের সম্পদ
নবম শ্রেণী ৭ম অধ্যায় : ভারতের সম্পদ

1.বস্তুর কার্যকারিতার সূত্র কে দেন?

Ans: জিমারম্যান

2.সম্পদের কার্যকারিতার তত্ত্ব কে দেন?

Ans: জিমারম্যান

3.’World Resources and Industries ‘ গ্রন্থটি কে লেখেন?

Ans:জিমারম্যান

4.গ্রিনল্যান্ডের ক্রায়োলাইট কোন ধরনের সম্পদের উদাহরণ ?

Ans:অদ্বিতীয়

5.লোহার সর্বোৎকৃষ্ট আকরিক কোনটি?

Ans: ম্যাগনেটাইট

6.আকরিক লোহা উত্তোলনে কোন রাজ্য প্রথম স্থান অধিকার করে?

Ans:ওড়িশা

7.ভারতের কোন জাতীয় লোহা সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়?

Ans:হেমাটাইট।

8.দুটি জীবাশ্ম জ্বালানির নাম লেখ।

Ans:কয়লা, খনিজ তেল

9.কয়লার সবচেয়ে উৎকৃষ্ট আকরিক কোনটি?

Ans:অ্যানথ্রাসাইট।

10.ভারতের প্রাচীনতম কয়লা খনি কোনটি?

Ans:রানিগঞ্জ

11.ভারতের লিগনাইটের ভান্ডার কাকে বলে?

Ans:নেভেলি (তামিলনাড়ু)

12.তরল সোনা কাকে বলে?

Ans:খনিজ তেলকে।

13.ভারতের প্রাচীনতম তৈল খনি কোনটি?

Ans:অসমের ডিগবয়।

14.ভারতের বৃহত্তম তৈল শোধনাগর কোনটি?

Ans:জামনগর।

15.কাকে সাদা কয়লা বলে?

Ans:জলবিদ্যুৎ কে।

16.ভারতের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র কোনটি?

Ans:তেহরি বাঁধ প্রকল্প

17.ভারতের প্রথম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র কোথায় গড়ে ওঠে?

Ans:দার্জিলিং এর সিদ্রাপং এ।

18.ভারতের প্রথম পারমাণবিক শক্তি কেন্দ্র কোনটি?

Ans:তারাপুর (মহারাষ্ট্র)

19.ভারতের বৃহত্তম পারমাণবিক শক্তি উৎপাদন কেন্দ্র কোনটি?

Ans:কুদানকুলাম (তামিলনাড়ু)

20.ভারতের বৃহত্তম বায়ু বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র কোনটি?

Ans:মুপান্ডল (তামিলনাড়ু)

21.ONGC এর সদর দপ্তর কোথায়?

Ans:দিল্লি।

22.NHPC এর পূর্ণ অর্থ কি?

Ans: National Hydro-electric Power Corporation.

ভারতের সম্পদ
Created by Author Webbhugol

নবম শ্রেণী ৭ম অধ্যায় : ভারতের সম্পদ

1 / 10

1.

'The origin of continents and ocean' গ্রন্থটি লেখেন-

2 / 10

2.

মহীসঞ্চরণ তত্ত্বের ধারণা কে দেন?

a.

3 / 10

3. মহীসঞ্চরণ মতবাদ অনুসারে ভারতের সঞ্চরণ ঘটেছে-

4 / 10

4.

আদি জলভাগ বলতে বোঝানো হয়-

5 / 10

5.

আঙ্গারাল্যান্ড ও গণ্ডোয়ানাল্যান্ডের মধ্যে অবস্থিত সংকীর্ণ অগভীর সমুদ্রের নাম-

6 / 10

6. প্যানজিয়ার কেন্দ্রে কোন মহাদেশ অবস্থান করতো?

7 / 10

7.

প্যানজিয়ার দক্ষিণ অংশ কি নামে পরিচিত?

8 / 10

8. একটি মৃত আগ্নেয়গিরির উদাহরণ হল-

9 / 10

9.

মহীসঞ্চরণ মতবাদে মহাদেশীয় ভূখণ্ড গুলি কোন মেরু থেকে যাত্রা শুরু করেছিল?

10 / 10

10.

প্যানজিয়া হল-

Your score is

The average score is 50%

0%

2 Marks Questions

Ans: যে বস্তুগত ও অবস্তুগত পদার্থের উপযোগিতা ও কার্যকারিতা উভয় আছে যাদের ব্যবহারের মাধ্যমে মানব সমাজের চাহিদা পূরণ ও বিভিন্ন উদ্দেশ্য সাধন হয় তাকে সম্পদ বলে। যেমন কয়লা থেকে প্রস্তুত করা হয় স্যাকারিন আলকাতরা যা মানুষের দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগে।

Ans: সম্পদ সৃষ্টির প্রধান উপাদান হল প্রকৃতি, মানুষ ও সংস্কৃতি।
প্রকৃতি হল সম্পদের প্রাথমিক ভান্ডার মানুষ তার জ্ঞান বিচার বুদ্ধি সাহায্যে প্রকৃতির উপাদান গুলিকে কাজে লাগিয়ে সম্পদে পরিণত করে।

Ans:জৈব পদার্থ বা জীবদেহের জীবাশ্ম থেকে উৎপন্ন জ্বালানীকে জীবাশ্ম জ্বালানি বলে। যেমন- কয়লা, খনিজ তেল ,প্রাকৃতিক গ্যাস।

Ans:যে সকল সম্পদ অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে বা অন্য কোন কারণে পৃথিবীতে পরিমাণগত ভাবে কমে গেলেও প্রকৃতিক নিয়মে আপনা আপনি নির্দিষ্ট সময়ে পূরণ হয়ে যায় তাকে পুনর্ভব সম্পদ বলে। যেমন বনভূমি সমুদ্র ও নদীর মাছ।

Ans: যে সকল সম্পদ তোমাকে তো ব্যবহারের ফলে পরিমাণে কমে যায় এবং যেগুলি প্রকৃতিতে নির্দিষ্ট পরিমাণে সঞ্চিত আছে। যেমন কয়লা তামা আকরিক লোহা বিভিন্ন খনিজ সম্পদ।

Ans:বর্তমানে কয়লার ব্যবহার এত ব্যাপক ও বিভিন্ন যে প্রকৃত মূল্য নির্ধারণ করা অসম্ভব কয়লার রং কালো ও হিরোর মত মূল্যবান তাই একে কালো হীরে বলে।

3 Marks Questions

কয়লার ব্যবহার

Ans: i.তাপবিদ্যুৎ উৎপাদন: কয়লার প্রধান ব্যবহার হল তাপবিদ্যুৎ উৎপাদন সমগ্র পৃথিবীর মোট বিদ্যুতের প্রায় ৩৯ শতাংশ কয়লা থেকে আসে।
ii.লৌহ ইস্পাত শিল্পের কাঁচামাল: বিশ্বের ইস্পাত উৎপাদনের প্রায় ৭০% কোক কয়লার উপর নির্ভরশীল।
iii.গৃহস্থলীর জ্বালানি: শীত প্রধান দেশে জ্বালানির সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য উৎস হলো কয়লা।
iv.উপজাত দ্রব্য: কয়লা স্তরের মধ্যে সঞ্চিত মিথেন গ্যাস কোক কয়লা তৈরীর সময় নানান ধরনের উপজাত দ্রব্য যেমন স্যাকারিন, বেনজল,টুলুইন, পারাজাইলিন, পাইরিভিন, ন্যাপথলিন প্রভৃতির বিপুল জনপ্রিয় ব্যবহার্য্য পদার্থ।

বিষয়গচ্ছিত সম্পদঅবাধ সম্পদ
সংজ্ঞাযে সমস্ত সম্পদ প্রকৃতিতে নির্দিষ্ট পরিমানে সঞ্চিত আছে। ক্রমাগত ব্যবহারের ফলে যেগুলো নিঃশেষ হয়ে যেতে পারে। যেমন কয়লা খনিজ তেল, লৌহ আকরিক।যে সমস্ত সম্পদ প্রকৃতিতে অসীম পরিমাণে সঞ্চিত এবং ক্রমাগত ব্যবহার ফলে যাদের ভান্ডার ফুরিয়ে যায় না। যেমন জল ,সূর্যকিরণ ,বায়ু
ব্যাপ্তিসর্বত্র পাওয়া যায় না একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে।সর্বত্র সমবায় বন্টিত নির্দিষ্ট অঞ্চলের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়।
খরচগচ্ছিত সম্পদ আহরণ করতে খরচ বেশি হয়।পুরনশীল সম্পদ আহরণ সব সময় ব্যয়বহুল হয় না।
সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা:গচ্ছিত সম্পদ সংরক্ষণ করা খুব জরুরী।অবাধ অফুরন্ত বলে সম্পদ সংরক্ষণ করা অতটা প্রয়োজন নেই।
বিষয়প্রচলিত শক্তিঅপ্রচলিত শক্তি
সংজ্ঞাযে সমস্ত শক্তি প্রাচীনকাল ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে এবং যা ক্রমাগত ব্যবহারের ফলে একদিন শেষ হয়ে যাবে তাকে প্রচলিত বা চিরাচরিত শক্তি বলে।যে সমস্ত শক্তি বিগত কয়েক দশক ধরে ব্যবহার হয়ে চলেছে এবং ক্রমাগত ব্যবহারের ফলে যে শক্তি ফুরিয়ে যায় না। তাকে অপ্রচলিত শক্তি বা অচিরাচরিত শক্তি বলে।
ধরনএসব শক্তি উৎস গচ্ছিত তাই ব্যবহারে ফুরিয়ে যায়।এই শক্তির উৎস অফুরন্ত।
পরিবেশ দূষণপ্রচলিত শক্তি উৎপাদনে পরিবেশ দূষণ ঘটে।অপ্রচলিত শক্তি উৎপাদনে পরিবেশ দূষণ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
উৎসকয়লা ,খনিজ তেল প্রাকৃতিক গ্যাস
সৌরশক্তি ,বায়ু শক্তি, ভূতাপ শক্তি ,জোয়ার ভাটা শক্তি

Ans: i.গুণগত মানের অভাব: ভারতে উত্তোলিত বেশিরভাগ কয়লার দহন শক্তি কম ।
ii.প্রাচীন উত্তোলন পদ্ধতি: আন্ডারগ্রাউন্ড মাইনিং পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলন করা হয় বলে উত্তোলন ব্যয় খুব বেশি হয়।
iii.খনি দুর্ঘটনা: ভারতের কয়লা খনি গুলিতে মাঝে মধ্যেই ধস নামে ,আগুন লাগে ,খনিতে জল প্রবেশ করে‌।
iv.পরিবেশগত সমস্যা: ভারতে কয়লা উত্তোলন মূলত অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে হওয়ায় বনভূমি কৃষি ক্ষেত্র ধ্বংস হয়। এছাড়া খনি অঞ্চলে বসবাসকারী মানুষ জন ব্ল্যাকলাং এর মত রোগব্যাধিক আক্রান্ত হয়।

Ans: i.শক্তিরূপে ব্যবহার: শক্তি দীর্ঘদিন ধরে প্রধান বিদ্যুৎ শক্তির উপর ব্যবহার হয়ে আসছে।
ii.প্রাথমিক খরচ কম: চিরাচরিত শক্তি উৎস থেকে উৎপাদন করতে প্রাথমিক খরচ তুলনামূলক কম হয়।
iii.উৎপাদন: এই শক্তি উন্নত প্রযুক্তি বিদ্যার সাহায্যে কম সময় বেশি পরিমাণে উৎপাদন করা সম্ভব।

Ans: i.অফুরন্ত ভান্ডার: অচিরাচরিত শক্তি বিভিন্ন উৎস থেকে অফুরন্ত ও অসীম পরিমাণে পাওয়া যায় যা সহজে নিঃশেষ হয়ে যায় না।
ii.পরিবেশ দূষণ: এ শক্তি ব্যবহার করলে পরিবেশ দূষণ হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম থাকে।।
iii.সহজলভ্যতা: পৃথিবীর বেশিরভাগ স্থানে শক্তি খুব সহজেই উৎপাদন করা সম্ভব।
iv.খরচ: প্রাথমিক খরচ বেশি হলেও রক্ষণাবেক্ষণ খরচ অত্যন্ত কম।


5 Marks Questions

সম্পদের বৈশিষ্ট্য
সম্পদের বৈশিষ্ট্য

Please Share

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!