WBSLST/WBSSC

ENVIRONMENTAL GEOGRAPHY MOCK TEST

SYLLABUS (GRAD/ IX-X Level): Ecosystem (Principles and Components, Energy, Flow, Food Chain, Food Web and Bio-geochemical Cycles); Environmental Degradation and Conservation; Meaning of Natural Environment; Man-Environment Relationship; Natural Regions and Environment Adaptation of Human Life, Economy and Society.
বাস্তুতন্ত্র (নীতি ও উপাদান, শক্তি, প্রবাহ, খাদ্য শৃঙ্খল, খাদ্য জাল এবং জৈব-ভূ-রাসায়নিক চক্র); পরিবেশগত অবক্ষয় এবং সংরক্ষণ; প্রাকৃতিক পরিবেশের অর্থ; মানুষ-পরিবেশ সম্পর্ক; প্রাকৃতিক অঞ্চল এবং মানব জীবনের পরিবেশগত অভিযোজন , অর্থনীতি এবং সমাজ।

SYLLABUS (H.PG/ XI-XII Level): বাস্তুতন্ত্র [শক্তিপ্রবাহ এবং জীব ভূ-রাসায়নিক চক্র] (Eco-System [Energy Flow and Bio-Geochemical Cycles]); বায়োম (Biomes); পরিবেশের অবনমন এবং দুর্যোগ, ব্যাবস্থাপনা ও সংরক্ষণ (Environmental Degradation & Hazards, Management & Conservation) ;প্রাকৃতিক পরিবেশের অর্থ (Meaning of Natural Environment); মানুষ – পরিবেশ সম্পর্ক (Man-Environment Relationship);প্রাকৃতিক অঞ্চল এবং মানুষের পরিবেশগত অভিযোজন (Natural Region & Environmental Adaptation of Human Life).

এখানে নিয়মিতভাবে মক টেস্ট আপডেট করা হবে

ENVIRONMENTAL GEOGRAPHY MOCK TEST
ENVIRONMENTAL GEOGRAPHY MOCK TEST
  • Environmental Geography Mock Test-I👉 Click Here
  • Environmental Geography Mock Test-II👉 Click Here
  • Environmental Geography Mock Test-III👉Click Here
  • Environmental Geography Mock Test-IV👉Click Here
  • Environmental Geography Mock Test-V👉Click Here
  • Environmental Geography Mock Test-VI👉Click Here
  • Environmental Geography Mock Test-VII👉Click Here
  • Environmental Geography Mock Test-VIII👉Click Here
  • Environmental Geography Mock Test-IX👉Click Here
  • Environmental Geography Mock Test-X👉Click Here
জীবমন্ডল, biosphere, bhugol

জীবমণ্ডল (Biosphere) : উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতের সমষ্টিকে জীবমণ্ডল বলে অর্থাৎ যেখানে প্রাণের অস্তিত্ব আছে সেটি মন্ডলের অন্তর্গত।এটি জীব এবং জীবনের ধারক ও বাহক।
1982 খ্রিস্টাব্দে তাঁর ‘Biography‘ নামক গ্রন্থে বিজ্ঞানী জে. টিভি (J. Tivy) জীবমণ্ডলের সংজ্ঞায় বলেছেন যে, জীবমণ্ডল একটি সামগ্রিক এলাকা। পৃথিবীর জল, মাটি, বাতাস যেখানেই প্রাণের অস্তিত্ব আছে তা জীবমণ্ডলের অন্তর্ভুক্ত। জীবমণ্ডল যে শুধু সজীব উপাদানের যোগফলে গড়ে উঠেছে তাই নয়, এখানে আছে শক্তির প্রবাহ এবং জল, মাটি, বাতাস প্রভৃতি একাধিক জড় উপাদান। জীবমণ্ডলের মধ্যে সজীব ও নির্জীব উপাদানগুলির
স্বতঃস্ফূর্ত ক্রিয়া, বিক্রিয়া লক্ষ করা যায়।

বাস্তুতন্ত্র: 1935 খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী A.G. Tansley বাস্তুতন্ত্র বা ‘Ecosystem’ শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন। কোনো নির্দিষ্ট পরিবেশে বসবাসকারী জীবসম্প্রদায় এবং ওই পরিবেশের অজৈব বা জড় উপাদানগুলির পারস্পরিক আন্তঃক্রিয়ার ফলে উদ্ভূত উপাদানগুলির বিনিময় প্রণালীকে বাস্তুতন্ত্র বা বাস্তুরীতি বা ইকোসিস্টেম বলে।

ইকোটোন (Ecotone) : দুটি বাস্তুতান্ত্রিক জীবগোষ্ঠীর বাসস্থানের অন্তর্বর্তী স্থানের জীবসম্প্রদায়কে ইকোটোন বলে। যেখানে দুটি বায়োমের মধ্যবর্তী অঞ্চলে দুটিরই কিছু কিছু বৈশিষ্ট্য থেকে যায় সেখানে মধ্যবর্তী বায়োম সৃষ্টি হয়ে ইকোটোন তৈরি করে। উদাহরণ-ক্রান্তীয় বৃষ্টি অরণ্যের বায়োমের নিকটবর্তী হল ক্রান্তীয় সাভানা বায়োম এই দুটি বায়োমের মধ্যবর্তী অঞ্চলে দুটি প্রজাতির উদ্ভিদেরই সমাবেশ লক্ষ করা যায়।

ইকোটন


ইকোক্লাইন ( Ecocline) : যখন দুটি বস্তুতন্ত্র পাশাপাশি অবস্থানের ফলে তার কোন নির্দিষ্ট সীমা রেখা থাকে না তখন একটি বাস্তুতন্ত্র অন্য বাস্তুতন্ত্রটির যে জীবের সম্প্রদায়ের পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায় তাকে ইকোক্লাইন ( Ecocline) বলে।
ইকোলজিকাল নিচ: একটি নির্দিষ্ট বাস্তুতন্ত্রের জীবের খাদ্য সংগ্রহের এলাকাকে ইকোলজিকাল নিচ বলে। যেমন ফুল হল মৌমাছির মধু সংগ্রহের এলাকা অর্থাৎ ইকোলজিক্যাল নিচ।

নাইট্রিফিকেশন: বায়ুর নাইট্রোজেন সরাসরি মাটিতে আসতে পারে না। যে পদ্ধতিতে বায়ুর নাইট্রোজেন বিভিন্ন যৌগের মাধ্যমে মাটিতে মিশে গিয়ে নাইট্রোজেনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে তাকে নাইট্রিফিকেশন বলে। কিছু ব্যাকটেরিয়া এই কাজ করে থাকে, যেমন- অ্যাজোটোব্যাকটর, রাইজোবিয়াম প্রভৃতি। এরা প্রথমে অ্যামোনিয়া, পরে নাইট্রাইট এবং সবশেষে নাইট্রেটে পরিণত হয়ে মাটিতে নাইট্রোজেনের পরিমাণ বৃদ্ধি করে।
কার্বন চক্র: যে চক্রাকার প্রক্রিয়ায় প্রকৃতির কার্বন, জীবদেহে এবং জীবদেহ থেকে প্রকৃতিতে ফিরে আসে তাকে কার্বন চক্র বলে।
অ্যামোনিফিকেশন ( Amonification ) : যে পদ্ধতিতে মাটিতে বসবাসকারী ব্যাকটেরিয়া (ব্যাসিলাস মাইকয়ডিস, ব্যাসিলাস র‍্যামোসাস, ব্যাসিলাস ভালগারিস) নাইট্রোজেন যৌগকে অ্যামোনিয়ামে পরিণত করে তাকে অ্যামোনিফিকেশন বলে।
ডিনাইট্রিফাইং ব্যাকটেরিয়া: সিউডোমোনাস, থিওব্যাসিলাস।

  • খাদ্য শৃঙ্খলের এক-একটি স্তর হল পুষ্টিস্তর।
  • রেমন্ড লিন্ডেম্যান পুষ্টিস্তর ধারণার প্রবর্তক।
  • বাস্তুতন্ত্রে পুষ্টিস্তরের সংখ্যা 4-5টি।
  • বাস্তুতন্ত্রে বিভিন্ন পুষ্টিস্তরের সামগ্রিক গঠন হল খাদ্য পিরামিড বা বাস্তুতান্ত্রিক পিরামিড।
  • চার্লস এলটন খাদ্য পিরামিড ধারণার প্রবর্তক।
  • খাদ্য পিরামিডের সবচেয়ে নীচুতে থাকে উৎপাদক এবং এটি পিরামিডের সর্ববৃহৎ অংশ।
  • খাদ্য পিরামিড তিন প্রকার-সংখ্যা পিরামিড, শক্তির পিরামিড ও জীবভর পিরামিড।
  • সংখ্যা পিরামিডের একক সংখ্যা/বর্গমিটার বছর।
  • শক্তি পিরামিডের একক কিলোক্যালরি/বর্গমিটার/বছর।
  • জীবভর পিরামিডের একক গ্রাম/বর্গমিটার/বছর।
  • খাদ্যশৃঙ্খল ও খাদ্যজালের ব্যাখ্যা দেন চার্লস এলটন।
  • চার্লস এলটন-এর বিখ্যাত পুস্তক হল ‘Animal Ecology’।
  • বাস্তুতন্ত্রে শক্তিপ্রবাহ একমুখী
  • দশ শতাংশ সূত্রের প্রবর্তক হলেন রেমন্ড লিন্ডেম্যান।
  • বাস্তুতন্ত্রে প্রতিটি স্তরে পুষ্টিস্তর 10% দেহ গঠনের কাজে লাগে।
  • বাস্তুতন্ত্রে তিনটি পর্যায়ে শক্তি প্রবাহ ঘটে- 1.শক্তি অর্জন, 2.শক্তির ব্যবহার ও 3.শক্তির স্থানান্তকরণ।
    সালোকসংশ্লেষ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ যে পরিমাণ সৌরশক্তিকে শর্করাতে আবদ্ধ
    করে তা GPP বা মোট প্রাথমিক উৎপাদন।
    উদ্ভিদ তার নিজ ব্যবহারে GPP শক্তিকে ব্যবহারের পর যে পরিমাণ শক্তি অবশিষ্ট থাকে তা NPP বা নীট প্রাথমিক উৎপাদন।
  • দশ শতাংশ সূত্র : বিজ্ঞানী লিন্ডেম্যান (1942) পুষ্টিস্তরের বিভিন্ন পর্যায়ে শক্তির যে ক্রমহ্রাসমানতার ধারণা প্রকাশ করেন তা দশ শতাংশ সূত্র নামে পরিচিত। তাঁর ধারণা অনুযায়ী প্রতিটি খাদ্যস্তরেই 10% শক্তি দেহ গঠনের কাজে ব্যবহৃত হয়। সুতরাং খাদ্যশৃঙ্খলে শক্তি স্থানান্তরের সময় প্রায় 90% শক্তি অপচয় হয়।
দশ শতাংশ সূত্র, webbhugol, ten percent law
দশ শতাংশ সূত্র

জীবভর পিরামিড : যেকোনো একটি খাদ্যশৃঙ্খলের পর্যায়ক্রমিক টপিক লেভেলের বায়োমাস কে X অক্ষে এবং ট্রাফিক লেভেলকে Y অক্ষে রেখে প্রকাশ করলে যে পিরামিড আকৃতি লেখচিত্র পাওয়া যায় তাকে জীবভর পিরামিড বলে।
B.O.D: BIOLOGICAL OXYGEN DEMAND . ব্যাকটেরিয়া বা অন্যান্য অণুবীক্ষণিক জীব যখন জলে দ্রবীভূত অক্সিজেনের পরিমাণ কমিয়ে দেয় তখন তার পরিমাণই হল জৈবনিক অক্সিজেন চাহিদা BOD এর মান দেখে জলের দূষণ মাত্রা যাচাই করা সম্ভব।

ইউট্রোফিকেশান (Eutrofication): অ্যালগি জাতীয় জলজ উদ্ভিদের বৃদ্ধি দ্বারা জলাশয় ভরাট হওয়ার প্রক্রিয়াই ইউট্রোফিকেশান।ইউট্রোফিকেশান হওয়ার পদ্ধতি-
(i) স্থলভাগ, কৃষিজমি এবং পয়ঃপ্রণালী থেকে জল বাহিত হয়ে সন্নিহিত জলাশয়ে মিশে যায়।
(ii) এই আগত জলে অনেক অজৈব পরিপোষক তথা নাইট্রেট, ফসফেট ও সালফেট থাকে। এই সমস্ত অজৈব পরিপোষক জলে পুষ্টি মৌলের জোগান বৃদ্ধি করে।
(iii) জলের পুষ্টিগুণের বৃদ্ধির ওপর নির্ভর করে, জলে নীল-সবুজ অ্যালগি প্রচুর পরিমাণে জন্মায়।
(iv) অজৈব পরিপোষকগুলিকে পুষ্টি হিসেবে ব্যবহার করে অ্যালগি বৃদ্ধির দ্বারা জলাশয় ভরাট হয় এবং ইউট্রোফিকেশান ঘটে, যদিও পরিপোষকের জোগান হ্রাস পেলে এই সমস্ত জলজ উদ্ভিদ মারা যায়।

  • ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব পরিমাপের একক ডবসন
  • ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব পরিমাপক যন্ত্র ডবসন স্পেকটোমিটার
  • ২০০ ডবসনের নিচে ওজোন গ্যাসের ঘনত্ব নেমে গেলে ওজন গহব্বর সৃষ্টি হয়।
  • নিরক্ষীয় অঞ্চলে ওজন গ্যাসের ঘনত্ব সবচেয়ে কম।
  • মেরু অঞ্চলে ওজন গ্যাসের ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে।
  • ওজোন স্তর সংরক্ষণের জন্য মন্ট্রিল চুক্তি গৃহীত হয়।
  • মন্ট্রিল চুক্তি 1987 সালে গৃহীত হয়।
  • আন্টার্টিকার হ্যালি বে নামক অঞ্চলে প্রথম ওজন গহব্বর পরিলক্ষিত হয়।
  • ওজন গহ্বর ধারণা দেন জে. সি. ফারমেন।

MAB: MAB অর্থাৎ Man and Biosphere কর্মসূচি থেকে পৃথিবীব্যাপী জীবমন্ডল বা বায়োস্ফিয়ার সংরক্ষণ করার উদ্যোগ নেওয়া হয়। ‘ওয়ার্ল্ড নেটওয়ার্ক অফ বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ’ এই প্রকল্পকে বলে। 1971 সালে UNESCO মানুষ জীবমণ্ডল কর্মসূচিটি গ্রহণ করে ।
In-situ (ইনসিটু সংরক্ষণ) : প্রাকৃতিক পরিবেশের মধ্যে জীব-বৈচিত্র্য সংরক্ষণের পদ্ধতিকে ইনসিটু সংরক্ষণ পদ্ধতি বলে।)
Ex-situ (এক্স সিটু সংরক্ষণ) : উদ্ভিদ ও প্রাণীর নিজস্ব বাসস্থানের বাইরে সংরক্ষণ করার পদ্ধতিকে এক্স সিটু সংরক্ষণ বা অস্থানিক সংরক্ষণ বা বহিঃক্ষেত্রীয় সংরক্ষণ বলা হয়।

Thank you for visit

Please Share

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!