CLASS XI

Class XI সেমিস্টার 1 ভূমিরূপ গঠনকারী প্রক্রিয়া | Class XI Geography Semester-I

ভূমিরূপ গঠনকারী প্রক্রিয়া:
ড্যব্লু. ডি. থর্নবারি-এর মতে, “ভূমিরূপ প্রক্রিয়া বলতে সেইসব ভৌত ও রাসায়নিক প্রক্রিয়াকে বোঝায়, যেগুলি ভূপৃষ্ঠকে প্রভাবিত করে এবং যেগুলি ভূপৃষ্ঠে বিভিন্ন আয়তন ও মাত্রার ভূমিরূপ বিকাশ ও বিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত।”

মহীভাবক আলোড়ন (Epeirogenic Movement): যে ভূ-আলোড়ন ভূ-অভ্যন্তরে উলম্বভাবে কাজ করে মহাদেশ সৃষ্টি করে তাকে মহীভাবক আলোড়ন বলে।
অর্থ-মহীভাবক আলোড়ন এর ইংরেজি প্রতিশব্দ Epeirogenic Movement। গ্রিক শব্দ Epeiros যার অর্থ মহাদেশ ও Genesis যার অর্থাৎ মহাদেশ সৃষ্টি। উদাহরণ- ভারতের বিন্ধ্য ও সাতপুরা পর্বত সৃষ্টি।

গিরিজনি আলোড়ন (Orogenic Movement): যে ভূ-আলোড়নে আনুভূমিকভাবে পার্শ্বচাপ কাজ করে ভূপৃষ্ঠে পর্বত সৃষ্টি করে, তাকে গিরিজনি আলোড়ন বলে।
অর্থ- গিরিজনি আলোড়ন এর ইংরেজি প্রতিশব্দ Orogenic Movement। গ্রিক শব্দ Oros এর অর্থ পর্বত ও Genesis এর অর্থ সৃষ্টি অর্থাৎ পর্বত সৃষ্টির প্রক্রিয়া। উদাহরণ- ভারতের হিমালয় পর্বত সৃষ্টি।
অন্তর্জাত প্রক্রিয়া: ভূমিকম্প, অগ্নুৎপাত, পাতের চলন।
বহির্জাত প্রক্রিয়া: নদীর কাজ, বায়ুর কাজ, হিমবাহের কাজ , সমুদ্র তরঙ্গের কাজ, আবহবিকার প্রভৃতি।
অবরোহন ( Degradation): যে বয়স যত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভূপৃষ্ঠের উঁচু ভূমিভাগ খয়ের মাধ্যমে ক্রমশ নিচু হতে থাকে অর্থাৎ সামগ্রিক ভূমির উচ্চতা হ্রাস পায় তাকে অবরোহন বলে। আবহবিকার, ক্ষয়ীভবন, পুঞ্চিত ক্ষয় অবরোহনের অন্তর্গত।
আরোহন (Aggradation): যে মর্যাদা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অবরোহন প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট ক্ষয়জাত পদার্থ কোন নিচু স্থানে জমা হয়ে সামগ্রিক ভূমির উচ্চতা বৃদ্ধি করে ,তাকে আরোহন বলে। নদী ,বায়ু, হিমবাহ, সমুদ্র তরঙ্গ প্রভৃতি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এটি সংগঠিত হয়।
‘Landform is the function of structure, process and stage’ উক্তিটি দেন- উইলিয়াম মরিস ডেভিস।

অগ্ন্যুদগম বা আগ্নেয়চ্ছ্বাস

বিশ্বের বৃহত্তম জ্বালামুখ হল- আলাস্কার আনিয়াচক।
পৃথিবীর সর্বোচ্চ আগ্নেয়গিরিটি হল- হাওয়াই দ্বীপের মৌনালোয়া।
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি আগ্নেয়গিরি আছে – আইসল্যান্ডে।
বিশ্বের বৃহত্তম আগ্নেয় দ্বীপপুঞ্জ – হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ।
ভূ-মধ্যসাগরের আলোকস্তম্ভ-স্ট্রম্বোলি।

(i) ফিউমারোল: এই জাতীয় আগ্নেয়গিরি থেকে প্রচুর পরিমাণে জলীয়বাষ্প নির্গত হয়।
(ii) সালফাতরা: এই জাতীয় আগ্নেয়গিরি থেকে লাভা ও ভস্মের পরিবর্তে গন্ধক মিশ্রিত গ্যাস বেরিয়ে আসে।
(iii) মফেতিস: এই জাতীয় আগ্নেয়গিরি থেকে প্রচুর পরিমাণে কার্বন ডাইঅক্সাইড গ্যাস নির্গত হয়।
(iv) স্যাফিওনি: এই প্রকার আগ্নেয়গিরি থেকে প্রচুর পরিমাণে বোরিক অ্যাসিডের বাষ্প নির্গত হয়।


পা হো হো লাভা: ক্ষারকীয় প্রকৃতির পাকানো দড়ির মতো লাভা। হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জে দেখা যায়
আ আ লাভা: সিলিকা সমৃদ্ধ আম্লিক, সান্দ্র প্রকৃতির উপরিভাগ অমসৃণ ।
প্লিউম: ভূ-অভ্যন্তরে ম্যাগমার ঊর্ধ্বমুখী প্রবাহকে প্লিউম বলা হয়।
ডাইক: শিলাস্তরের উলম্বভাবে অবস্থিত আগ্নেয় উদবেধ।
সিল: শিলাস্তরের সঙ্গে অনুভূমিক ভাবে অবস্থিত আগ্নেয় উদবেধ।
ব্যাথোলিথ: অভ্যন্তরের কয়েকশো কিলোমিটার জুড়ে বিস্তৃত পাতালিক আগ্নেয় শিলার উদবেধী ভূমিরূপ।
ল্যাকোলিথ: অভ্যন্তরে ম্যাগমা সঞ্চিত হয়ে উত্তল লেন্সের মতো গঠিত ভূমিরূপ।
ফ্যাকোলিথ: ভাঁজযুক্ত শিলাস্তরের উর্ধ্ব ও অধোভঙ্গের মধ্যে ম্যাগমা সঞ্চয়ের ফলে সৃষ্ট উত্তল ও অবতল লেন্সের মতো আগ্নেয় উদবেধ।
ক্যালডেরা: বৃহৎ আকৃতির অগভীর আগ্নেয় জ্বালামুখ। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ক্যালডেরা হল জাপানের কিউসু দ্বীপের আসোসান। ক্যালডেরাতে জল জমলে তাকে ক্যালডেরা হ্রদ বলে । ইন্দোনেশিয়ার টোবা পৃথিবীর বৃহত্তম ক্যালডেরা হ্রদ।

ছোট আকৃতির ব্যাথোলিথকে স্টক বলে। স্টক ক্ষয়প্রাপ্ত হয়ে আকৃতিতে ক্ষুদ্রাকার হলে তাকে বস বলে।

volcano, web bhugol, bhugol, parts of volcano
Parts of Volcano
  1. আগ্নেয়গিরির যে অংশ দিয়ে ভূ-অভ্যন্তর থেকে পদার্থসমূহ বেরিয়ে আসে তা কী নামে পরিচিত?
    a. ম্যাগমা রন্দ্রপথ
    b. আগ্নেয় শঙ্কু
    c. জ্বালামুখ
    d. ম্যাগমা গহ্বর
  2. আগ্নেয় বিস্ফোরণে লাভা ঊর্ধ্বাকাশে উঠে খণ্ডে পরিণত হলে তাকে কী বলে?
    a. ল্যাপিলি
    b. আগ্নেয় বোমা
    c. আগ্নেয় ব্রেকসিয়া
    d. পিলো লাভা
  3. ভূত্বকের মধ্য দিয়ে উৎক্ষিপ্ত ভূ-আভ্যন্তরীণ পদার্থের মধ্যে সালফারের প্রাধান্য বেশি থাকলে, তাকে বলে-
    a.মফেত্তিস
    b. স্যাফিওনি
    c. ফিউমারোল
    d. সালফাটারাস
  4. আগ্নেয়গিরির মুখে জমে থাকা জল হল-
    a. ফ্রিয়াটিক জল
    b. উৎস্যন্দ জল
    c. ভৌমজল
    d. মেটিওরিক জল
  5. পৃথিবীতে কোথায় সবচেয়ে বেশি আগ্নেয়গিরি দেখা যায়?
    a. প্রতিসারী পাতসীমানায়
    b. নিরপেক্ষ পাতসীমানায়
    c. অভিসারী পাতসীমানায়
    d. পাতের অভ্যন্তরভাগে
  6. নিম্নলিখিত কোন্ অঞ্চল বিদ্যার অগ্ন্যুদ্গমের মাধ্যমে সৃষ্ট?
    a. ছোটোনাগপুর মালভূমি
    b. হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ
    c. ডেকানট্র্যাপ
    d. সাহারা অঞ্চল
  7. উল্কাপাত দ্বারা ভূপৃষ্ঠে সৃষ্ট গর্ত যে ভূমিরূপ গঠনকারী প্রক্রিয়ার উদাহরণ, তা হল-
    • (a) পার্থিব প্রক্রিয়া
    • (b) অপার্থিব প্রক্রিয়া
    • (c) অন্তর্জাত প্রক্রিয়া
    • (d) বহির্জাত প্রক্রিয়া
  8. ভূমধ্যসাগরের আলোকস্তম্ভ নামে পরিচিত আগ্নেয়গিরিটি হল-
    (a) মৌনালোয়া
    (c) ভিসুভিয়াস
    (b) স্ট্রম্বোলি
    (d) ফুজিয়ামা
  9. অগ্ন্যুদ্গমের জন্য ভূগর্ভের খনিজ মিশ্রিত জলকে বলা হয়-
    (a) জুভেনাইল জল
    (c) সহজাত জল
    (b) মিটিওরিক জল
    (d) সবকটি
  10. ‘দশ সহস্র ধূম্র উপত্যকা’ নিম্নলিখিত কোন দেশের ফিউমারোল?
    (a) ইতালি
    (b) জাপান
    (c) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
    (d) ভারত
  11. _______ভূমিরূপ শিলাস্তরের সাথে আড়াআড়ি গড়ে ওঠে, এটি-
    (a) সিল
    (b) ডাইক
    (c) ব্যাথোলিথ
    (d) ল্যাকোলিথ
  12. ম্যাগমার ঊর্ধ্বমুখী প্রবাহকে বলে-
    (a) প্লিউম
    (b) লাভা
    (c) ডোম
    (d) ফিউমারোল
  13. অবতল আকৃতি বিশিষ্ট উদ্ভেদী আগ্নেয় শিলাকে বলা হয়
    (a) ল্যাপোলিথ
    (b) ল্যাকোলিথ
    (c) ফ্যাকোলিথ
    (d) ব্যাথোলিথ
  14. একটি মৃত আগ্নেয়গিরির উদাহরণ হল-
    (a) মায়ানমারের পোপা
    (b) ভারতের ব্যারেন
    (c) জাপানের ফুজিয়ামা
    (d) সিসিলির মাউন্ট এটনা
  15. কোনটিকে পিলি কেশ বলে?
    (a) স্ট্রোম্বলি ধরনের আগ্নেয়গিরি
    (b) হাওয়াই শ্রেণির আগ্নেয়গিরি
    (c) ভিসুভিয়াস শ্রেণির আগ্নেয়গিরি
    (d) ভলকানো শ্রেণির আগ্নেয়গিরি

Update soon…

ভূমিকম্প : প্রাকৃতিক ও অপ্রাকৃতিক কারণে ভূঅভ্যন্তরে সৃষ্ট কম্পনের প্রভাবে পৃথিবীর কঠিন ভূত্বক হঠাৎ করে কিছুক্ষণের জন্য কেঁপে উঠলে তাকে ভূমিকম্প বলে।
ভূমিকম্পের কেন্দ্র: ভূ -অভ্যন্তরে যে স্থানে ভূমিকম্পের উৎপত্তি হয় তাকে ভূমিকম্পের কেন্দ্র বলে।
ভূমিকম্পের উপকেন্দ্র (Epicentre): ‘Epi’ কথা অর্থ ভূ-পৃষ্ঠস্থ এবং ‘Centre’ কথার অর্থ কেন্দ্র। ভূমিকম্পের কেন্দ্রের ঠিক সোজাসুজি ওপরে অর্থাৎ উল্লম্ব দিকে 90° কোণে নিকটতম ভূ-পৃষ্ঠের যে স্থানে প্রথম ভূমিকম্পের তরঙ্গ এসে পৌঁছায়, সেই স্থানকে ভূমিকম্পের উপকেন্দ্র বলে।

ভূমিকম্প ও সুনামি, EARTHQUAKE, WEB BHUGOL
ভূমিকম্প

গৌণ তরঙ্গ (Secondary Wave): ভূ-কম্পের উপকেন্দ্রে প্রাথমিক তরঙ্গের পরে যে তরঙ্গ পৌঁছায়, তাকে গৌণ তরঙ্গ বা ৪ তরঙ্গ বলে। এটি অনুপ্রস্থ তরঙ্গ। এই তরঙ্গের গড় গতিবেগ 3.5 কিমি/সে। এই তরঙ্গ কঠিন পদার্থের উপর পীড়ন সৃষ্টি করে বলে একে পীড়ন তরঙ্গ বলে।

পৃষ্ঠ তরঙ্গ (Lateral Wave):ভূ-পৃষ্ঠে অনুভূমিকভাবে ছড়িয়ে পড়ে, তাকে পৃষ্ঠ তরঙ্গ বা L তরঙ্গ বলে। এর প্রভাবে ভূ-পৃষ্ঠে ক্ষয়ক্ষতি হয়।

লাভ তরঙ্গ ও র‍্যালে তরঙ্গ (Love Wave and Raliegh Wave): ভূ-পৃষ্ঠ বরাবর যেসব পৃষ্ঠ তরঙ্গ (S) পুরোপুরি অনুভূমিকভাবে প্রসারিত হয়, তাকে লাভ তরঙ্গ বলে। যে পৃষ্ঠতরঙ্গ ভূ-পৃষ্ঠের মধ্যে দিয়ে কিছুটা উপবৃত্তাকার গতিতে এগোতে থাকে, তাদের র‍্যালে তরঙ্গ বলে।

ফোরশক ও আফটারশক (Foreshock and Aftershock): কোনো ব্যাপক আকারের ভূমিকম্পের আগে ভূষ ত্বকে যে হালকা ভূমিকম্প অনুভূত হয়, তাকে ফোরশক বলে। এইরূপ ভূমিকম্প হয়ে যাওয়ার পরে যে ছোটো ছোটো অসংখ্য ভূমিকম্প অনুভূত হয় তাদের বলে আফটারশক।

  • সমকম্পনরেখা: সমান ভূকম্পন মাত্রা বিশিষ্ট স্থান যোগকারী রেখা।
  • ভূমিকম্পের শক্তিমাত্রা নির্ণয়কারী স্কেল হল রিখটার স্কেল
  • 1935 সালে ক্যালিফোর্নিয়ার ভূকম্পবিদ চার্লস রিখটার হলেন রিখটার স্কেলের উদ্ভাবক।
  • রিখটার স্কেলের মাত্রাক্রম 0-10 লগারিদ্র্যীম
  • রিখটার স্কেলের মাত্রাক্রম 1 পরিবর্তন হওয়ার মানে ভূমিকম্প পূর্বের মাত্রার তুলনায় 10 গুণ শক্তিশালী এবং মাত্রার পরিবর্তন 2 হলে 100 গুণ শক্তিশালী
  • মার্কালি স্কেল ভূমিকম্পের তীব্রতা মাপার স্কেল।
  • মার্কালি স্কেলের মাত্রাক্রম।-XII
  • ভূমিকম্পের উৎসস্থল : ভূমিকম্পের কেন্দ্র
  • ধ্বংসাত্মক ভূমিকম্পের কেন্দ্রের অবস্থান: সাধারণত ভূপৃষ্ঠে থেকে 16 কিমি গভীরতায়।
  • পৃথিবীতে ভূমিকম্পের সংখ্যা: বছরে গড়ে প্রায় 5 লক্ষ বার।
  • ভূমিকম্পের কেন্দ্রের ঠিক সোজাসুজি নিকটতম ভূপৃষ্ঠের স্থান: উপকেন্দ্র
  1. ভূমিকম্পের আধুনিক ধারণার জনক কাকে বলা হয়?
    A) অ্যারিস্টটল
    B) এরাটোস্থেনিস
    C) পিথাগোরাস
    D) প্লেটো
  2. পৃথিবী পৃষ্ঠে বা উপকেন্দ্রে প্রথমে কোন্ ভূ-কম্পীয় তরঙ্গ পৌঁছায়?
    A) P তরঙ্গ
    B) S তরঙ্গ
    C) র‍্যালে তরঙ্গ
    D) লঙ্ তরঙ্গ
  3. ভূমিকম্পে সর্বাধিক ক্ষয়ক্ষতি কোন্ তরঙ্গের কারণে হয়?
    A) P তরঙ্গ
    B) L তরঙ্গ
    C) S তরঙ্গ
    D) কোনোটিই নয়
  4. কঠিন, তরল ও বায়বীয় সব মাধ্যমেই যে তরঙ্গ প্রবাহিত হয় তাকে বলে
    A) S তরঙ্গ
    B) লাভ তরঙ্গ
    C) র‍্যালে তরঙ্গ
    D) P তরঙ্গ
  5. র‍্যালে তরঙ্গ এক ধরনের
    A) পৃষ্ঠ তরঙ্গ
    B) দেহ তরঙ্গ
    C) মৃদু তরঙ্গ
    D) হালকা তরঙ্গ
  6. ভূমিকম্পের ‘S’ তরঙ্গ অতিক্রম করে –
    A) কেবল তরল মাধ্যম
    B) কেবল কঠিন মাধ্যম
    C) কেবল বায়বীয় মাধ্যম
    D) সবকটি মাধ্যম
  7. ভূ-গর্ভের যেখানে ভূমিকম্প সৃষ্টি হয় তাকে কী বলে?
    A) ভূমিকম্পের কেন্দ্র
    B) উপকেন্দ্র
    C) প্রতিপাত কেন্দ্র
    D) কোনোটিই নয়
  8. P তরঙ্গ ভূ-গর্ভে অগ্রসর হয়
    A) শিলামণ্ডলে
    B) গুরুমণ্ডলে ও কেন্দ্রমণ্ডলে
    C) শিলামণ্ডল ও গুরুমণ্ডলে
    D) শিলামণ্ডল, গুরুমণ্ডল ও কেন্দ্রমণ্ডলে
  9. ভূমিকম্পের ‘L’ তরঙ্গের দৈর্ঘ্য- (একাদশ – 2014)
    A) সবচেয়ে বড়ো
    B) সবচেয়ে ছোটো
    C) ‘P’ তরঙ্গের সমান
    D) ‘S’ তরঙ্গের সমান
  10. ভূমিকম্প হয়নি অথচ সেখানে ভূমিকম্পের সম্ভাবনা রয়েছে তাকে কী বলে?
    A) সিসমিক গ্যাপ
    B) উধঃপাত অঞ্চল
    C) ‘উপকেন্দ্র
    D) পাতসীমান্ত

Update soon…

Please Share

One thought on “Class XI সেমিস্টার 1 ভূমিরূপ গঠনকারী প্রক্রিয়া | Class XI Geography Semester-I

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!