WBSLST/WBSSC

CLIMATOLOGY MOCK TEST

SYLLABUS (GRAD / IX-X Level) : Composition of Atmosphere; Elements and Factors of Climate; Insolation; Heat Belts; Pressure Belts; Planetary Wind System; Cyclones; Monsoon.
বায়ুমণ্ডলের গঠন; জলবায়ুর উপাদান এবং কারণ; সূর্যালোক; তাপ বলয়; চাপ বলয়; নিয়ত বায়ু প্রবাহ ; ঘূর্ণিঝড়; মৌসুমি বায়ু।

SYLLABUS (H.PG / XI-XII Level) : Composition of the Atmosphere; Global Warming and possible consequences; Green House Effect, Elements and Factors of Climate; Insolations, Heat Belts, Pressure: Belts; Planetary Wind System; Jet Stream (জেট বায়ুপ্রবাহ) ; Humidity and Precipitation (আর্দ্রতা ও অধঃক্ষেপন) ; Cyclones and Anticyclones; Airmass; Monsoon; Thunderstorms; Climatic hazards, Climatic Classification-Koppen’s and Thornthwaite’s schemes.

এখানে নিয়মিত অনলাইন মক টেস্ট আপডেট করা হবে। WBSSC পরীক্ষা প্রস্তুতির নির্ধারিত সিলেবাস ও প্রশ্নের ধরন অনুযায়ী প্রশ্ন করা হয়েছে।

CLIMATOLOGY MOCK TEST | WBSSC/ WBSLST GEOGRAPHY
CLIMATOLOGY MOCK TEST | WBSSC/ WBSLST GEOGRAPHY
  • Climatology Mock Test-I 👉Click Here
  • Climatology Mock Test-II 👉Click Here
  • Climatology Mock Test-III 👉Click Here
  • Climatology Mock Test-IV👉Click Here
  • Climatology Mock Test-V 👉Click Here
  • Climatology Mock Test-VI👉Click Here
  • Climatology Mock Test-VII👉Click Here
  • Climatology Mock Test-VIII👉Click Here
  • Climatology Mock Test-IX👉Click Here
  • Climatology Mock Test-X 👉 Click Here

বায়ুমণ্ডল: ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় 10000 কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত যে অদৃশ্য গ্যাসীয় আবরণ পৃথিবীকে বেষ্টন করে আছে এবং মাধ্যাকর্ষণ টানে পৃথিবীর সঙ্গে যুক্ত আছে। তাকে বায়ুমণ্ডল বলে।
বায়ুমণ্ডলের উপাদান: i.গ্যাসীয় উপাদান-নাইট্রোজেন(৭৮.১%), অক্সিজেন (২১%), কার্বন ডাই অক্সাইড (০.০৩%) নিয়ন, আর্গন ,জেনন ওজোন etc
ii.জলীয় বাষ্প: গ্যাসীয় উপাদান ছাড়াও সাধারণত বাড়িতে জলীয় বাস্প গড়ে ১.৪% থাকে।
iii.কঠিন উপাদান: বায়ুমণ্ডলের নিচের স্তরে বালিকণা, লবণ কণা, কয়লার ছাই প্রকৃতি সূক্ষ্ম ধূলিকণা রূপে ভেসে বেড়ায় যাকে এরোসল বলা হয়।

বায়ুমণ্ডল, LAYERS OF ATMOSPHERE
বায়ুমণ্ডল

সমমণ্ডল বা হোমোস্ফিয়ার: ভূপৃষ্ঠ থেকে ওপর দিকে 90 কিমি পর্যন্ত অংশে বায়ুমণ্ডলের রাসায়নিক গঠন অর্থাৎ বায়ুমণ্ডল গঠনকারী উপাদানগুলি প্রায় সমধর্মীয় ও বিভিন্ন গ্যাসের মিশ্রণের অনুপাত একই রকম থাকে। এইরূপ সমবৈশিষ্ট্যযুক্ত বায়ুমণ্ডলের সর্বনিম্নস্তরকে সমমণ্ডল Homosphere) বলে। এতে 99% গ্যাসীয় উপাদান, সম্পূর্ণ জলীয়বাষ্প ও এরোসল থাকে।

বিষমমণ্ডল: সমমণ্ডলের ঊর্ধ্বে অর্থাৎ ভূপৃষ্ঠ থেকে মোটামুটিভাবে 90-100 কিমি উচ্চতা থেকে 10,000 কিমি উচ্চতা পর্যন্ত বিস্তৃত বায়ুমণ্ডলীয় অংশে বিভিন্ন উপাদানের অনুপাত সমান থাকে।
বায়ুচাপ অবক্রম: সাধারণভাবে বিভিন্ন মানের সমচাপরেখার মধ্যে বায়ুচাপের হ্রাসকে বায়ুচাপ অবক্রম বলে। অর্থাৎ বায়ুর উচ্চচাপ ও নিম্নচাপের মধ্যে বায়ুচাপের পার্থক্যকে বায়ুচাপ অবক্রম বলে। আরও সঠিকভাবে বলতে গেলে দুটি স্থানের মধ্যে প্রতি একক অনুভূমিক দূরত্বে বায়ুচাপের পরিবর্তনকে বায়ুচাপ অবক্রম বলে।
আপেক্ষিক আর্দ্রতা (Relative Humidity):
কোনো নির্দিষ্ট উচ্চতায় নির্দিষ্ট আয়তন বায়ুতে যে পরিমাণ জলীয় বাষ্প বিদ্যমান আছে এবং ওই উন্মুতায় ওই পরিমাণ বায়ুকে পরিপৃক্ত করার জন্য যে পরিমাণ জলীয় বাষ্পের প্রয়োজন হয় তাদের পরিমাণের অনুপাতকে সাপেক্ষ বা আপেক্ষিক আর্দ্রতা বলে।আপেক্ষিক আর্দ্রতা শতকরা হিসেবে প্রকাশ করা হয়।

সমবর্ষণরেখা (Isohyets): গ্রিক শব্দ ‘Iso’-এর অর্থ ‘সমান’ এবং ‘hyets‘-এর অর্থ ‘বৃষ্টিপাত’। সুতরাং সমবর্ষণরেখা হল এমন একটি কাল্পনিক রেখা যা একটি নিদিষ্ট সময়ব্যাপী সমান বৃষ্টিপাতযুক্ত স্থানগুলিকে যুক্ত করে।

রুদ্ধতাপীয় হ্রাসহার (Adiabatic Rate): বাইরে থেকে তাপের জোগান ছাড়াই বায়ুর সংকোচন ও প্রসারণজনিত কারণে বায়ুর উন্নতার বৃদ্ধি ও হ্রাসকে রুদ্ধতাপীয় পরিবর্তন বলে। বায়ুমণ্ডলের সাম্য অবস্থায় অসম্পৃক্ত বায়ুপুঞ্জ ওপরে উঠে চাপ কমার জন্য আয়তনে বেড়ে যায় ও উন্নতা হ্রাস পায় প্রতি 100 মিটারে 1°C হারে। বায়ুর প্রসারণের ফলে উন্নতা হ্রাসের এই হারকে রুদ্ধতাপীয় হ্রাস হার বলে।

      সমচাপ রেখা
      সমচাপ রেখা


      অশ্ব অক্ষাংশ: উত্তর গোলার্ধের 25°N-35°N অক্ষাংশে অঞ্চলে ভূপৃষ্ঠের সমান্তরালে বায়ুর কোনো পার্শ্ব প্রবাহ থাকে না, একটি শান্ত অবস্থা বিরাজ করে, একে ক্রান্তীয় শান্তবলয় বলে। উত্তর গোলার্ধে আটলান্টিক মহাসাগরের ওপর অবস্থিত কর্কটীয় শান্তবলয়কে অশ্ব অক্ষাংশ বলে।
      ঘূর্ণবাতের চক্ষু: ক্রান্তীয় ঘূর্ণবাতের কেন্দ্রে মেঘমুক্ত ও শান্ত আবহাওয়া যুক্ত স্থানকে ঘূর্ণবাতের চক্ষু বলে।

      • বৃষ্টিপাতের সময় বায়ুর আপেক্ষিক আর্দ্রতা থাকে ১০০%
      • সর্বাধিক পরিচলন বৃষ্টিপাত ঘটে নিরক্ষীয় অঞ্চলে।
      • সিরোকিউমুলাস মেঘে ঢাকা আকাশকে ম্যাকারেল আকাশ বলে।
      • পাখির পালকের মত মেঘ হল সিরাস মেঘকে বলা হয়।
      • নাতিশীতোষ্ণ ঘূর্ণবাতকে সীমন্ত ঘূর্ণবাতও বলা হয়।
      • বায়ুর আয়তন বৃদ্ধির মাধ্যমে শীতলীকরণ প্রক্রিয়া হল অ্যাডিয়াবেটিক প্রক্রিয়া।
      • বায়ুর আয়তনের পরিবর্তন না ঘটিয়ে তাপের বিযুক্তিকরণ এর মাধ্যমে শীতলীকরণ হল ডায়াবেটিক প্রক্রিয়া বা মুক্ত তাপীয় পদ্ধতি শীতলীকরণ প্রক্রিয়া।
      • ফ্রন্টোজেনেসিস: সীমান্ত সৃষ্টি হওয়ার প্রক্রিয়াকে ফ্রন্টোজেনেসিস বলে।
      • ফ্রন্টোলাইসিস: সীমান্ত ধ্বংস হওয়ার প্রক্রিয়াকে ফ্রন্টোলাইসিস বলে।
      • ইনডেক্স সাইকেল: উর্দ্ধ ট্রপোস্ফিয়ারের জেট বায়ুর আঁকাবাঁকা বা সর্পিল প্রবাহ ইনডেক্স সাইকেল নামে পরিচিত‌
      • এল নিনো: প্রশান্ত মহাসাগরের পূর্ব উপকূলে অর্থাৎ দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিম দিকে চিলি বা পেরু উপকূলে অস্থায়ী যে উষ্ণ সামুদ্রিক স্রোত ।

      কোরিওলিস বল: ফরাসি গণিতজ্ঞ 1844 খ্রিস্টাব্দে পরীক্ষার সাহায্যে দেখান যে পৃথিবীর আবর্তন গতির জন্য একটি দিকবিক্ষেপক শক্তির (deflective force) সৃষ্টি হয়। আবর্তনজাত এই দিকবিক্ষেপক শক্তিকেই বলা হয় কোরিওলিস বল (Coriolis force)। কোরিওলিস বল বায়ুপ্রবাহের অনুভূমিক দিকের সঙ্গে সর্বদা সমকোণে কাজ করে বলে এই বলের দ্বারা বায়ুপ্রবাহের কেবল দিক পরিবর্তনই ঘটে, তার গতির পরিবর্তন হয় না। কোরিওলিস বলের দিক বিক্ষেপণ শক্তি নিরক্ষরেখার ওপর শূন্য, তবে নিরক্ষরেখা থেকে মেরুর দিকে দিকবিক্ষেপণের পরিমাণ ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকে; মেরুতে সর্বাধিক হয়। ফলে এই বলের প্রভাবে বায়ুর গতিবিক্ষেপ ঘটে এবং ফেরেলের সূত্রানুযায়ী তা উত্তর(N) গোলার্ধে ডান দিকে বেঁকে প্রবাহিত হয় এবং দক্ষিণ(S) গোলার্ধে বাম দিকে বেঁকে প্রবাহিত হয়।

      ফেরেলের সূত্র : পৃথিবীর আবর্তন গতির জন্য সৃষ্ট আবর্তনজনিত বল বা কোরিওলিস বল বলে । পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে আবর্তন গতির বিভিন্নতার জন্য এবং আবর্তন গতির জন্য সৃষ্ট আবর্তনজনিত বল বা কোরিওলিস বলের প্রভাব নিরক্ষরেখা থেকে মেরুর দিকে ক্রমশ বৃদ্ধি পেতে থাকায় পৃথিবীর ওপর স্বচ্ছন্দভাবে প্রবাহিত গতিশীল বায়ু তার স্বাভাবিক গতিপথ থেকে বিক্ষিপ্ত হয়ে যায় এবং উত্তর গোলার্ধে বায়ুপ্রবাহ ডানদিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বাম দিকে বেঁকে প্রবাহিত হয়। 1859 খ্রিস্টাব্দে আমেরিকান আবহাওয়া বিজ্ঞানী ফেরেল বায়ুপ্রবাহের গতি বিক্ষেপসংক্রান্ত এইসূত্রটি আবিষ্কার করেন বলে তার নামানুসারে একে ফেরেলের সূত্র বলে।

      জিওস্ট্রফিক বায়ু (Geostrophic wind) : ভূপৃষ্ঠ থেকে ওপরের দিকে কোরিওলিস শক্তির পরিমাণ সমান এবং পরস্পর বিপরীত দিকে কাজ করে ঊর্ধ্ববায়ুতে বায়ুচাপের অবক্রম শক্তি । ফলে সমপ্রেস রেখার সমান্তরালে ঊর্ধ্ব আকাশের বায়ু প্রবাহিত হয়। একে জিওস্ট্রফিক বায়ু বলা হয়। উত্তর গোলার্ধে নিম্নচাপ অঞ্চল এই বায়ুপ্রবাহের বামদিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে ডানদিকে অবস্থান করে।

      • 1901 সালে কোপেন প্রথম পৃথিবীর জলবায়ু শ্রেণিবিভাগ প্রকাশ করেন। কোপেনের জলবায়ুর শ্রেণিবিভাগ অনেকবার পরিবর্তিত ও পরিমার্জিত হয়।1936 সালে কোপেন তাঁর জলবায়ুর শ্রেণিবিভাগের সর্বশেষ বা চড়ান্ত সংস্করণ প্রকাশ করেন। অনুযায়ী জলবায়ুর সীমানা চিহ্নিত করেছেন।
      • কোপেন স্বাভাবিক উদ্ভিদের সীমানা কোপেনের মতে- কোন অঞ্চলের জলবায়ুর প্রকৃতি নির্ধারিত হয় স্বাভাবিক উদ্ভিদ দ্বারা। (কোপেন পৃথিবীর প্রধান জলবায়ু অঞ্চলকে 5টি ভাগে ভাগ করেছেন। প্রধান জলবায়ু অঞ্চল গুলিকে বড়ো হাতের অক্ষর A,B,C,D,E দ্বারা চিহ্নিত করেছে। পরবর্তীকালে উচ্চভূমির জলবায়ুকে বড় হাতের H দ্বারা চিহ্নিত করেছেন। উপবিভাগ গুলিকে ছোট হাতের অক্ষর f,s,m,w দ্বারা চিহ্নিত করেছেন।

      GEOTECTONICE MOCK TEST- Click Here

      GEOMORPHOLOGY MOCK TEST- Click Here

      BIOGEOGRAPHY MOCK TEST – Click Here

      HUMAN GEOGRAPHY MOCK TEST- Click Here

      Thank you for visit.

      Please Share

      Leave a Reply

      Your email address will not be published. Required fields are marked *

      error: Content is protected !!