H.S GEOGRAPHY

ভূমিরূপ প্রক্রিয়া সমূহ সেমিস্টার 3

বহির্জাত প্রক্রিয়া ও পুঞ্জিত ক্ষয়

  • বহির্জাত প্রক্রিয়া: যে সমস্ত ভূমিরূপ প্রক্রিয়াগুলি ভূপৃষ্ঠের বাইরে থেকে ভূমিরূপের পরিবর্তন ও বিবর্তনে সাহায্য করে তাদের বহির্জাত প্রক্রিয়া বলে।বহির্জাত শক্তির উদাহরণ:
  • স্থিতিশীল শক্তি: সূর্যকিরণ ,বায়ুচাপ, আর্দ্রতা, মেঘাচ্ছন্নতা, অধক্ষেপণ প্রভৃতি।
  • গতিশীল শক্তি: নদী ,হিমবাহ , বায়ুপ্রবাহ ,সমুদ্র তরঙ্গ ,জোয়ার-ভাটা, হিমানী সম্প্রপাত
  • ক্ষয়ের শেষ তোমার সাপেক্ষে ভূপৃষ্ঠের সমতলিকরণ প্রক্রিয়াকে পর্যায়ন প্রক্রিয়া বলে
  • গ্রেড(Grade) কথাটি প্রথম ব্যবহার করেন- জি.কে. গিলবার্ট
  • পর্যায়ন(Gradation) কথাটি প্রথম ব্যবহার করেন-চেম্বারলিন ও স্যালিসবুরি।
  • যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ভূপৃষ্ঠের কোন উঁচু স্থান ক্রমাগত ক্ষয়ের ফলে ধীরে ধীরে নিচু স্থানে পরিণত হয় অর্থাৎ ভূমিরূপের উচ্চতা হ্রাস পায় তাকে অবরোহন বলে। আবহবিকার, ক্ষয়ীভবন ও পুঞ্জিত ক্ষয় এই তিনটি প্রধান অবরোহন প্রক্রিয়া।
  • যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ক্ষয়জাত পদার্থ ভূপৃষ্ঠের কোন নিচু স্থানে সঞ্চিত হয়ে ধীরে ধীরে ভূপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পায় তাকে আরোহন বলে।
  • আবহবিকার+ক্ষয়ীভবন+পুঞ্জিত ক্ষয় = নগ্নীভবন
    আবহবিকার ক্ষয়ীভবন ও পুঞ্চিত ক্ষয়ের ফলে শিলার উপরের স্তর উন্মুক্ত(নগ্ন) হয় বলে একে নগ্নীভবন বলে।
  • গতিশীল প্রাকৃতিক শক্তি গুলি ভূপৃষ্ঠের নিচে যতটা ক্ষয় করতে সক্ষম তাকে ক্ষয়সীমা বা ক্ষয়ের শেষ সীমা বলে।
  • নদীর ক্ষয়ের শেষ সীমা -সমুদ্রপৃষ্ঠ
  • ক্ষয়ের শেষ সীমা ধারণাজে. ডাব্লিউ.পোয়েল (J.W. Powell).
  • অবরোহন ও আরোহণের প্রক্রিয়ার সম্মিলিত ফল পর্যায়ণ।

  • পুঞ্জিত ক্ষয় বলতে ভুমিভাগ থেকে মৃত্তিকা ও শিলাজাত পদার্থের আলগা হয় পড়া এবং অভিকর্ষের টানে নিচের দিকে পতিত হওয়ার কে বোঝায়।
  • পুঞ্জিত ক্ষয় কথাটি প্রথম ব্যবহার করেন- জি.কে. গিলবার্ট
  • পুঞ্জিত ক্ষয়ের সর্বপ্রথম বিজ্ঞানসম্মত ধারণা দেন – স্টুয়ার্ট শার্প
  • আবহবিকারকৃত পদার্থ ভূমির ঢাল বেয়ে নিচে নেমে আসার ক্ষেত্রে অভিকর্ষজ বল অপেক্ষা বরফ গলা জলের প্রভাব বেশি হলে তাকে জেলিফ্লাকশন বলে।
  • চির তুষারাবৃত পরি হিমবাহ অঞ্চলে মৃত্তিকার প্রবাহকে কনজেলিফ্লাকশান
  • পুঞ্জ ক্ষয় যে বল দ্বারা ক্রিয়াশীল – অভিকর্ষজ বল।
  • পিচ্ছিল চ্যুতিতল বরাবর শিলা খন্ডের পতনকে ব্লক গ্লাইড বলে।
  • পুঞ্জিত ক্ষয়ের সমস্ত প্রক্রিয়াগুলির মধ্যে সর্বাপেক্ষা ধীর প্রক্রিয়া হল-শিলা বিসর্পন
  • সলিফ্লাকশন শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন- জে.সি. অ্যান্ডারসন
  • পুঞ্জিত ক্ষয়ের সবচেয়ে দ্রুতগামী ও বিপদজ্জনক প্রবাহ হল- ধ্বস
  • পুঞ্জিত ক্ষয়ের সবচেয়ে ধীরগামী প্রবাহ হল- শিলা বিসর্পন
  • ক্রায়োটারবেশন শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন- ব্রায়ান।
  • পার্মাফ্রস্ট শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন- মুলার।

1.পুঞ্জিত ক্ষয়ের প্রধান চালিকাশক্তি হল-

a.আবহবিকার

b.নগ্নীভবন

c.ক্ষয়ীভবন

d.অভিকর্ষজ বল

Ans:d.অভিকর্ষজ বল

2.পুঞ্জিত ক্ষয়ের কোনটি দ্রুত প্রবাহের অন্তর্গত?

a.শিলা বিসর্পণ

b.কর্দম প্রবাহ

c.শিলা পতন

d.ধ্বস

Ans:d.ধ্বস

3.সলিফ্লাকশন (Solifluction) সংঘটিত হয়-

a.পরিহিমবাহ অঞ্চলে

b.ক্রান্তীয় অঞ্চলে

c.মেরু অঞ্চলে

d.মরু অঞ্চলে

Ans:a.পরিহিমবাহ অঞ্চলে

4.পুঞ্জিত ক্ষয়ের সর্বপ্রথম বিজ্ঞানসম্মত ধারণা দেন-

a.আর জে চোরলে

b.স্টুয়ার্ট শার্প

c.আর্থার ব্লুম

d. মঙ্কহাউস

Ans:b.স্টুয়ার্ট শার্প

5.নিচের কোনটি বহির্জাত প্রক্রিয়ার অন্তর্গত নয়?
a.অগ্নুৎপাত
b.নগ্নীভবন
c.আবহবিকার
d.পর্যায়ন

Ans:a.অগ্নুৎপাত

6.পুঞ্জিত ক্ষয়ের সমস্ত প্রক্রিয়াগুলির মধ্যে সর্বাপেক্ষা ধীর প্রক্রিয়া হল-

a.শিলা বিসর্পণ

b.কর্দম প্রবাহ

c.শিলা পতন

d.ধ্বস

Ans:a.শিলা বিসর্পণ

7.অবরোহন ও আরোহণের প্রক্রিয়ার সম্মিলিত ফল-

a.আবহবিকার

b.নগ্নীভবন

c.ক্ষয়ীভবন

d.পর্যায়ণ

Ans:d.পর্যায়ণ

8.ভূপৃষ্ঠের উপরিভাগের আবহবিকারকৃত পদার্থ,মাটি, শিলা, ইত্যাদি অতি ধীর গতিতে ঢাল বরাবর প্রবাহিত হলে তাকে বলে-
a.পতন
b.স্খলন বা ধ্বস
c.প্রবাহ
d.বিসর্পণ

Ans:d.বিসর্পণ

9.লম্বভাবে খাড়া ঢাল থেকে শিলার হঠাৎ পতন হলে তাকে বলে-
a.শিলা পতন
b.টপল
c.অবস্কর প্রপাত
d.লাহার

Ans:a.শিলা পতন

10.ভূ আলোড়ন জনিত শক্তি যে প্রক্রিয়ার উপর প্রভাব বিস্তার করে-
a.ধ্বস
b.আবহবিকার
c.চিলেশন
d.ক্ষয়ীভবন

Ans: a.ধ্বস


হিমবাহ: হল বরফের নদী ৷ বিশালাকার বরফ স্তুপ অভিকর্ষের টানে ধীরে ধীরে নিচের দিকে নেমে এলে তাকে হিমবাহ বলে ৷

অবস্থান অনুসারে হিমবাহ কে তিন ভাগে ভাগ করা যায় ৷ যথা-

  • i.মহাদেশীয় হিমবাহ ( আন্টার্কটিকার ল্যাম্বার্ট পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশীয় হিমবাহ।)
  • ii.পার্বত্য হিমবাহ ( আলাস্কার হুবার্ড পৃথিবীর বৃহত্তম পার্বত্য হিমবাহ ৷ ভারতের দীর্ঘতম পার্বত্য হিমবাহ সিয়াচেন )
  • iii.পাদদেশীয় হিমবাহ ( আলাস্কার মালাস্পিনা বৃহত্তম পাদদেশীয় হিমবাহ )

হিমরেখা : যে সীমারেখার উপরে অত্যাচার শীতলতার জন্য সারা বছরই জল জমে বরফে পরিণত হয়ে থাকে এবং যে সীমা রেখার নিচে উত্তাপে তুষার গলে জলে পরিণত হয় সেই সীমারেখাকে হিমরেখা বলে ৷
নিরক্ষীয় অঞ্চলে 5500 মিটার, হিমালয় পর্বতে 4500 মিটার ,আল্পস পর্বতে 2500 মিটার উচ্চতায় , মেরু অঞ্চলে

বার্গস্রুন্ড : বরফাবৃত খাড়া পর্বত গাত্র ও পার্বত্য হিমবাহের মধ্যে যে সংকীর্ণ ও গভীর ফাটল সৃষ্টি হয়, তাকে বার্গস্রুন্ড বলে ৷

ক্ৰেভাস:হিমবাহের উপরিভাগে বরফের মধ্যে গতিপথের সমান্তরাল ও আড়াআড়ি ভাবে একাধিক ছোট ফাটল গুলি কে একত্রে ক্ৰেভাস বলে৷

  • রেগুলেশন প্রক্রিয়া: চাপ কমে গলিত বরফ কনা আবার তৎক্ষণাৎ জমে বরফে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়া।
  • হিমশৈল: সমুদ্রের ভাসমান বৃহৎ বরফের চাই।
  • নুনাটকস: মহাদেশীয় হিমবাহের বরফ মুক্ত চূড়া। আন্টার্টিকার মাউন্ট তাকাহি।
  • ভ্যালি ট্রেন: নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন বহিঃবিধৌত সমভূমি।
  • ভার্ব: বহিঃবিধৌত সমভূমির মধ্যে সূক্ষ্ম পলি হ্রদের তরলের সঞ্চিত অংশ ।
  • প্যাটার্নস্টার হ্রদ: হিমদ্রোণীতে সৃষ্ট হ্রদ। নামকরণ করেন-কটন
  • Basket Of Egg Topography: ড্রামলিন
  • ক্ষুদ্রাকার মহাদেশীয় হিমবাহ-আইসক্যাপ নামে পরিচিত।
  • হিমবাহ সৃষ্টির প্রাথমিক পর্যায়-নেভে
  • দুটি করির মধ্যবর্তী ভূমিরূপ-এরিটি
  • ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম হিমবাহ-হিসপার

1.ভারতের বৃহত্তম হিমবাহ হল-
a.গঙ্গোত্রী b.সিয়াচেন c.যমুনেত্রী d.হুবার্ড

Ans:b.সিয়াচেন

2.হিমদ্রোণী আকৃতি হল-a. T b. V c. U d. I

Ans:c. U

3.নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন বহিঃবিধৌত সমভূমি কে বলে

a.ভ্যালিট্রেন b.ক্রেভাস c.ওয়াতেন d ভার্ব

Ans:a.ভ্যালিট্রেন

4.হিমবাহের সঞ্চয় কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিরূপ-
a.এসকার b.রসেমতানে c.ঝুলন্ত উপত্যকা d.বার্গস্রুন্ড

Ans:a.এসকার

5.মহাদেশীয় হিমবাহের বরফ মুক্ত পর্বত শৃঙ্গ কি নামে পরিচিত?
a.এরিটি b.পিরামিড চূড়া c.নুনাটাকস d.ক্রেভাস

Ans:c.নুনাটাকস

6.পৃথিবীর দ্রুততম হিমবাহ কোনটি?
a.ল্যাম্বার্ট b.হুবার্ড c.কোয়ারেক d.জ্যাকবসন

Ans: d.জ্যাকবসন

7.যে রেখার নিচে হিমবাহ গলে যায় তাকে বলে-
a.হিমরেখা b.ক্রেভাস c.পিরামিড চূড়া d.এসকার

Ans: a.হিমরেখা

8.ঝুলন্ত উপত্যকায় দেখা যায়-
a.জলপ্রপাত b.হিমানী সম্প্রপাত c.গিরিখাত d.ক্রেভাস

Ans: a.জলপ্রপাত

8.ম্যাটারহর্ন একটি________উদাহরণ
a.এরিটি b.করি c.পিরামিড চূড়া d.ড্রামলিনের

Ans: c.পিরামিড চূড়া

9.ভারতের একটি পিরামিড চূড়ার উদাহরণ হল-
a.নীলকন্ঠ b.কাঞ্চনজঙ্ঘা c.ম্যাটারহর্ন d.পরেশনাথ

Ans: c.ম্যাটারহর্ন

10.আন্টার্টিকার ওয়ালকট হল নিম্নোক্ত যে হিমবাহ সৃষ্ট ভূমিরূপ-
a.পৃথিবীর দীর্ঘতম গ্রাবরেখা
b.পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম হিমবাহ
c.পৃথিবীর বৃহত্তম সার্ক
d.পৃথিবীর বৃহত্তম পিরামিড চূড়া

Ans: c.পৃথিবীর বৃহত্তম সার্ক

11.দুটি করির মধ্যবর্তী ভূমিরূপটি কি নামে পরিচিত ?
a.এরিটি
b.হিমদ্রোণী
c.পিরামিড চূড়া
d.সার্ক

Ans: a.এরিটি

12.হিমশৈল হল-
a.পর্বত শিখর থেকে খসে পড়া হিমবাহ
b.সমুদ্র জলে ভাসমান বরফের টুকরো
c.হিমবাহ আচ্ছাদিত পর্বত শিখর
d.বরফ মুক্ত পর্বতের শীর্ষদেশ

Ans: b.সমুদ্র জলে ভাসমান বরফের টুকরো

13.বহিঃধৌত সমভূমির মাঝে মাঝে সৃষ্ট গর্ত গুলি হল-
a.কেম
b.এস্কার
c.কেটল
d.টার্ন হ্রদ

Ans: c.কেটল

14.নিম্নলিখিত কোন ভূমিরূপটি হিমবাহের সঞ্চয় কার্যের ফলে গঠিত ভূমিরূপ?
a.এরিটি
b.সার্ক
c.ড্রামলিন
d.ঝুলন্ত উপত্যকা

Ans: c.ড্রামলিন

ভৌম জলের কার্য ও সৃষ্ট ভূমিরূপ

ভৌমজল: মাটির নিচে ও নিম্নস্থ শিলার মধ্যে থেকে প্রাপ্ত জলকে ভৌম জল বলে।
ভৌম জলের উৎস:

  • আবহিক বা মিটিওরিক জল: তুষার গলা জল, বৃষ্টির জল, নদী বা হ্রদের সঞ্চিত জল।
  • সহজাত বা জন্মগত জল: পাললিক শিলা সৃষ্টি কালে আবদ্ধ জল।
  • উৎসন্দ বা ম্যাগমাটিক জল: অগ্নুৎপাতের সময় নির্গত জল।
  • মহাসাগরীয় জল: উপকূল অঞ্চলের সমুদ্রের জল ছিল ফাটলের মধ্যে দিয়ে প্রবেশ করলে।

অ্যাকুইফার: জলবহন, ক্ষরণ ও পরিপূরণকারী স্তর।
অ্যাকুইফিউজ: অপ্রবেশ্য জলবিহীন স্তর।
অ্যাকুইটার্ড: অ্যাকুইফার ও অ্যাকুইক্লুড এর মধ্যবর্তী ধীরগতি সম্পন্ন জলবাহী স্তর।
ফ্রিয়েটিক স্তর: ভূপৃষ্ঠের অসম্পৃক্ত স্তরের নিচের সম্পৃক্ত স্তর অর্থাৎ ভৌম জলের প্রকৃত আধার।

পিজোমেট্রিক পৃষ্ঠ: আবদ্ধ ভৌমজলাধারে জলরাশির শীর্ষদেশ।

গিজার : ভূ-অভ্যন্তরের উষু জল ও জলীয় বাষ্পের ফোয়ারার মতো উৎক্ষেপণ। যুক্তরাষ্ট্রের ওল্ড ফেথফুল গিজারটি পৃথিবী বিখ্যাত

কার্স্ট অঞ্চলে , karst Topography

কারেন:কার্স্ট অঞ্চলে দ্রবণ প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট খাঁজগুলিকে কারেন বলে। অত্যন্ত ক্ষুদ্র ও ঘনসন্নিবিষ্ট খাঁজগুলিকে রিলেন কারেন বলে।কার্স্ট অঞ্চলের ক্ষুদ্র ও সমতলবিশিষ্ট খাঁজগুলিকে ট্রিট কারেন বলে। মাটির স্তরের নীচে গোলাকৃতি কারেনকে রুন্ড কারেন বলে।

বোগাজ:দারণযুক্ত চুনাপাথরে গঠিত দীর্ঘ ও বৃহৎ খাতকে বোগাজ বলে।

গ্রাইক: চুনাপাথরের দারণযুক্ত শিলার দীর্ঘ বৃহৎ খাতকে গ্রাইক বলে।

ক্লিন্টস:গ্রাইকের দু-পাশে উঁচু পাঁচিলের মতো শিরাগুলিকে ক্লিন্টস বলে।

হামস্: হামস্ ছত্তিশগড়ের রায়পুরে রাবণভাটা নামে পরিচিত।হামসকে পুয়ের্তোরিকোতে হে স্ট্যাক পাহাড় বা পেপিনো হিল বলে। ভারতের ছত্তিশগড়ে রাবণভাট্টা বলে।

টেরারোসা: কাস্ট অঞ্চলে চুনাপাথরের অদ্রাব্য গঠনের লাল অনুর্বর আম্লিক মৃত্তিকা বা কাদা।

1.ভৌম জলের প্রধান উৎস-
a.ম্যাগমাটিক জল
b.আবহিক জল
c.জন্মগত জল
d.উৎস্যন্দ জল

2.চুনাপাথর যুক্ত অঞ্চলে অদ্রবণীয় লাল কর্দমময় স্তরটি হল-
a.লাপিস
b.কারেন
c.হামস
d.টেরারোসা

3.পৃথিবীর গভীরতম কাস্ট গুহা কোনটি?
a.কালারসবার্ড
b.গুফ্রে বার্জার
c.হোলক
d.ম্যামথ

MOCK TEST-I

Please Share

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!