BIOGEOGRAPHY MOCK TEST
BIOGEOGRAPHY MOCK TEST | WBSSC / WBSLST GEOGRAPHY
Syllabus (GRAD/ IX-X Level) : Soils (Factors and Processes of Formation, Soil Profile, Physical and Chemical Properties ; World Soil Groups (Zonal, Azonal and Intra-Zonal); soil Erosion and Conservation; Plants (Plant Growth Factors , Major types of Natural Vegetation; conservation of Forest. মৃত্তিকা (কারণ ও মৃত্তিকা সৃষ্টির পর্যায়, মৃত্তিকা পরিলেখ, ভৌত ধর্ম ও রাসায়নিক ধর্ম, বিশ্বব্যাপী মৃত্তিকার শ্রেণীবিভাগ (আঞ্চলিক ,আন্তঃঞ্চলিক, অনাঞ্চলিক) ; মৃত্তিকা ক্ষয় এবং সংরক্ষণ ; স্বাভাবিক উদ্ভিদ (উদ্ভিদ বৃদ্ধির নিয়ন্ত্রক, স্বাভাবিক উদ্ভিদের শ্রেণীবিভাগ, অরণ্য সংরক্ষণ)
WBSSC এর নির্ধারিত সিলেবাস ও প্রশ্নের ধরন অনুসারে এখানে নিয়মিতভাবে মক টেস্ট আপডেট করা হবে। WBSSC / WBSLST GEOGRAPHY এর সমস্ত অধ্যায়ভিত্তিক প্রশ্ন উত্তর এর জন্য আমাদের WebBhugol.com সাইটটি ফলো করুন।
CSSC Geography Biogeography Online Mock Test

- Biogeography Test-I👉 Click Here
- Biogeography Test-II👉 Click Here
- Biogeography Test-III👉 Click Here
- Biogeography Test-IV👉 Click Here
- Biogeography Test-V👉 Click Here
- Biogeography Test-VI👉 Click Here
- Biogeography Test-VII👉 Click Here
- Biogeography Test-VIII👉 Click Here
- Biogeography Test-IX👉 Click Here
- Biogeography Test-X👉 Click Here
রেগোলিথ: জনকশিলার আবহবিকারকৃত ভূপৃষ্ঠের উপর সৃষ্ট অসংবদ্ধ, স্তরবিহীন, শিথিল মুচমুচে ভঙ্গুর অজৈবিক পদার্থকে রেগোলিথ বলে ।

- মৃত্তিকা সৃষ্টির কারণ (Jenny) S=f (Cl,o,r,p,t)
- রেগোলিথ কথাটি ব্যবহার করেন মেরিল।
- মৃত্তিকা বিজ্ঞানের জনক হলেন ডুকুচেভ।
- মৃত্তিকা পরিলেখের ‘B’ স্তরকে পুষ্টিমূলের ভান্ডার বলে।
- চারনোজেম মৃত্তিকায় ক্র্যাটোভিনা দেখা যায়।
- সাদা ক্ষারীয় মৃত্তিকা হল সোলানচাক।
- কালো ক্ষারীয় মৃত্তিকা হল সোলোনেজ।
- কার্বোনেশন প্রক্রিয়ায় চারনোজেম মৃত্তিকা সৃষ্টি হয়।
- নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে চারনোজেম মৃত্তিকা লক্ষ্য করা যায়।
ডুরিক্রাস্ট: ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় জলবায়ু অঞ্চলে ভূত্বকের উপর ল্যাটেরাইজেশন প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট এক ধরনের ইটের মতো গাঢ় লাল রঙের কঠিন আবরণকে ডুরিক্রাস্ট বলে।
সোলাম:মৃত্তিকা পরিলেখের খনিজ স্তরের মধ্যে অপেক্ষাকৃত কোমল ও জৈব পদার্থ সম্পন্ন ‘A’ ও ‘B‘ স্তরকে একত্রে সোলাম বলা হয়।
হিউমিফিকেশন: রেগোলিথের সঙ্গে জৈব পদার্থের সংযুক্তির ফলে মৃত্তিকা সৃষ্টি হয়। মৃত উদ্ভিদ ও প্রাণী দেহ জীবানুর দ্বারা বিশ্লিষ্ট হয়ে যে কালো বর্ণের জটিল পদার্থ তৈরী করে, তাকে হিউমাস বলে এবং হিউমাস সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে হিউমিফিকেশন বলে।
খনিজকরণ: মৃত্তিকাস্থিত হিউমাস বা জটিল জৈব পদার্থ যে পদ্ধতিতে বায়ুর অক্সিজেন দ্বারা জারিত হয়ে ভেঙে গিয়ে বিভিন্ন খনিজ পদার্থ সৃষ্টি করে তাকে Mineralization বা খনিজকরণ বলে। খনিজকরণ হার দ্রুত হয় -আর্দ্র ক্রান্তীয় অঞ্চলে।
কঙ্কালসার মাটি: পার্বত্য অঞ্চলের মৃত্তিকায় পলি ও বালির সঙ্গে প্রচুর বড়ো বড়ো নুড়ি ও পাথর মেশানো থাকে, ফলে মৃত্তিকা নবীন ও অপরিণত থেকে যায়, একে কঙ্কালসার মৃত্তিকা বলে। এটি অনুর্বর মাটি।
মৃত্তিকা ক্যাটেনা: একই জলবায়ু ও স্বাভাবিক উদ্ভিদ হওয়া সত্বেও শুধুমাত্র ভূমির ঢালের পার্থক্যের জন্য। মৃত্তিকা গঠনের যে বিন্যাসক্রম দেখা যায় তাকে মৃত্তিকা ক্যাটেনা বলে।
ভূ-বিজ্ঞানী জি. মিলনে (1935) প্রথম মৃত্তিকা ক্যাটেনা ধারণাটি উদ্ভাবন করেন।
মৃত্তিকার পরিলেখ : মৃত্তিকার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যযুক্ত অনুভূমিক স্তরগুলি পরপর বিন্যস্ত হয়ে যে বিন্যাস গঠন করে অর্থাৎ মৃত্তিকার লম্বচ্ছেদকে মৃত্তিকা পরিলেখ বলে।
কর্তিত পরিলেখ: মৃত্তিকা ক্ষয়ের ফালে মৃত্তিকার ‘A‘ স্তরের পরিবর্তে ‘B‘ অথবা ‘C‘ স্তরে মাটির পরিলেখ প্রকাশিত হলে, তাকে কর্তিত পরিলেখ বলে।
এন্ডোডায়নামোমরফিক মৃত্তিকা: মাটি সৃষ্টিতে আদিশিলার প্রভার সর্বাধিক হলে সেই মাটিকে এন্ডোডায়নামোমরফিক মৃত্তিকা বলে। যেমন- লিথোসল, অ্যালুভিয়াম ,রেগোসল, ।
এক্টোডায়নামোমরফিক মৃত্তিকা: কোনো মৃত্তিকাতে আদিশিলার তুলনায় জলবায়ুর ও স্বাভাবিক উদ্ভিদের প্রভাব বেশি হলে যে সুস্পষ্ট ও উর্বর পরিণত মৃত্তিকা সৃষ্টি হয় তাকে এক্টোডায়নামোমরাফিক মৃত্তিকা বলে। যেমন- চারনোজেম, ল্যাটেরাইট।
হার্ডপ্যান : শীতল ও আর্দ্র নাতিশীতোষ্ণ জলবায়ু অঞ্চলে ইলুভিয়েশন প্রক্রিয়ায় মাটির উপরের স্তরের অপসৃত লোহা ও অ্যালুমিনিয়ামের অক্সাইড বা সেসক্যুই অক্সাইড নীচের স্তরে সঞ্চিত হয় এবং জমাট বেঁধে শুকিয়ে যে অদ্রবণীয় পদার্থের স্তর গঠন করে তাকে হার্ডপ্যান বলে।
পেডালফার মৃত্তিকা: Ped+Al+Fe+rs অ্যালুমিনিয়াম(Al) ও লোহা(Fe) সমৃদ্ধ, মৃত্তিকা আম্লিক প্রকৃতির যার PH মান 7 এর কম হয়। উদাহরণ- ল্যাটেরাইট,পডসল
পেডোক্যাল মৃত্তিকা: ক্যালশিয়াম কার্বনেট সমৃদ্ধ ক্ষারকীয় প্রকৃতির মৃত্তিকাকে বিজ্ঞানী মারবাট পেডোক্যাল মৃত্তিকা বলেছেন। স্বল্প বৃষ্টিপাতযুক্ত স্থানে কৈশিক প্রক্রিয়ায় এই মৃত্তিকা গড়ে ওঠে। উদাহরণ- চেস্টনাট, চারনোজেম । ক্ষারকীয় মৃত্তিকা এর PH মান 7-এর বেশি হয়।
ডাফ (Duff): মোচাকৃতির সরলবর্গীয় অরণ্যে মৃত্তিকার জৈব স্তরে সবলবর্গীয় উদ্ভিদের সুক্ষ্ম শিকড় দ্বারা মাদুরের মতো একটি স্তরের সৃষ্টি হয়। এই স্তরকে ডাফ বলে।
মাল (mull): শক্ত কাঠের পর্ণমোচী অরণ্যে মৃত্তিকার জৈব স্তরটি মুচমুচে ও শিথিল প্রকৃতির হয়ে থাকে । এই জাতীয় জৈব স্তর মাল নামে পরিচিত।
ম্যালচিং: শুষ্ক অঞ্চলে মাটির উপরিভাগ থেকে বাষ্পীভবন রোধ করার জন্য খড়কুটো, লতাপাতা, ঘাস প্রভৃতি বিছিয়ে রেখে মাটির আর্দ্রতা রক্ষা করার পদ্ধতিকে ম্যালচিং বলে।
শারীরবৃত্তীয় শুষ্ক মৃত্তিকা : যে মাটিতে পর্যাপ্ত জল থাকা সত্ত্বেও অতিরিক্ত লবণের উপস্থিতির জন্য উদ্ভিদ সেই হল সহজে গ্রহণ করতে পারে না, সেই মাটিকে শারীরবৃত্তীয় শুষ্ক মৃত্তিকা বলে।
এলুভিয়েশন: যখন মৃত্তিকা পরিলেখের A স্তর থেকে দ্রবনীয় ও সূক্ষ্ম পদার্থগুলি (লোহা, অ্যালুমিনিয়াম, লবণ) অনুপ্রবণ প্রক্রিয়ায় নীচে দিকে যে প্রক্রিয়ায় স্থানান্তরিত হয় তাতে এলুভিয়েশন বলে।
ইলুভিয়েশন: যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ‘A’ স্তর থেকে অনুস্রবণ প্রক্রিয়ায় অজৈব পদার্থগুলি ‘B‘ স্তরে এসে জমা হয় তাকে ইলুভিয়েশন বলে।
পেড: একক মৃত্তিকা কণার সমষ্টি যখন প্রাকৃতিক সংযোজনের ফলে তৈরী হয়, তাকে পেড বলে।
মৃত্তিকার উর্বরতা: মৃত্তিকার উর্বরতা বলতে উদ্ভিদের জন্য অত্যাবশ্যকীয় পুষ্টি উপাদানগুলির সুষম পরিমাণে সরবরাহ করার ক্ষমতাকে বোঝায়।



আলোকপ্রেমী উদ্ভিদ: যে সমস্ত উদ্ভিদ আলো পছন্দ করে অর্থাৎ পূর্ণ আলোতে বেঁচে থাকতে পারে। যেমন- সূর্যমুখী, নয়নতারা ,জবা।
আলোকবিদ্বেষী উদ্ভিদ: যে সমস্ত উদ্ভিদ আলোছাড়ায় অর্থাৎ কম সূর্যালোকে ভালোভাবে বেঁচে থাকতে পারে। যেমন- অর্কিড ,পান, ফার্ন।
সরলবর্গীয় বনভূমি- ‘Needle leaf forest’ নামে পরিচিত।
খরা বর্জনকারী উদ্ভিদ: পাথরকুচি, করবী, লবঙ্গ।
খরা প্রতিরোধী উদ্ভিদ: ক্যাকটাস, ফনিমনসা, ঘৃতকুমারী, শতমূলী।
খরা এড়িয়ে চলা: শিয়ালকাঁটা, অ্যাকাশিয়া।
খরা সহ্যকারী উদ্ভিদ: বাবলা, আকন্দ ,ঝাউ।
সাইক্রোফাইট: ঠান্ডা বা শীতল মাটিতে জন্মানো উদ্ভিদ।
অক্সিলোফাইট: আম্লিক মাটিতে জন্মানো উদ্ভিদ।
লিথোফাইট: শিলা গাত্রে জন্মানো উদ্ভিদ।
স্যামোফাইট: বালিও কাঁকর যুক্ত মাটিতে জন্মানো উদ্ভিদ।
ক্রামহোলজ: অত্যাধিক শীত ও প্রবল গতিবেগ সম্পন্ন বায়ুপ্রবাহের জন্য উদ্ভিদের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও বিকাশ যখন ব্যাহত হয়ে বাঁকাচোরা ধরনের বৃক্ষের বিন্যাস গঠিত হয় তখন তাকে ক্রামহোলজ বলে।
সামাজিক বনসৃজন : সমাজের সুরক্ষা ও বিনোদনের সঙ্গে সঙ্গে বিপুলসংখ্যক মানুষের বিভিন্ন আর্থসামাজিক চাহিদা পূরণের জন্য নানান ধরনের অব্যবহৃত ও পতিত জমিতে অরণ্য সৃষ্টির উদ্যোগকে সামাজিক বনসৃজন বলে।
রেড ডাটা বুক: বিপদগ্রস্ত , সংরক্ষণ করা প্রয়োজন অর্থাৎ সংরক্ষণযোগ্য প্রাণী ও উদ্ভিদের সংখ্যা ও জীবের নাম যে তালিকায় উল্লেখ থাকে।
গ্রিন ডাটা বুক: অবলুপ্তির বিপদ থেকে মুক্ত জীবের নাম উল্লেখ থাকে যে তালিকায় , তাকে গ্রিন ডাটা বুক বলে।
Black data book (ব্ল্যাক ডাটা বুক): যে তালিকায় ধ্বংসাত্মক বা ক্ষতিকারক জীবদের নাম উল্লেখ থাকে, তাকে ব্ল্যাক ডাটা বুক বলে।)
জীববৈচিত্র্য হটস্পট বা উষ্ণকেন্দ্র (Biodiversity Hotspot): জীববৈচিত্র্য হটস্পট শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন নরম্যান মায়ারস (1988 সালে )। পৃথিবীর যেসব অঞ্চলে জীবের বৈচিত্র্য অনেক বেশি, প্রজাতির সংখ্যা অনেক এবং বহু প্রজাতি বিপন্ন হয়ে পড়েছে সেই অঞ্চলকে জীববৈচিত্র্য হটস্পট বা উষ্ণকেন্দ্র বলে।
Others Mock Test Link below here
GEOTECTONICS MOCK TEST- Click Here
GEOMORPHOLOGY MOCK TEST – Click Here
CLIMATOLOGY MOCK TEST- Click Here
HUMAN GEOGRAPHY MOCK TEST- Click Here
WBCSSC GEOGRAPHY (GRAD) IX-X LEVEL SYLLABUS 👉 Click Here
Please Share