Class XI সেমিস্টার 1 পৃথিবীর উৎপত্তি ও পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ
Class XI সেমিস্টার 1 পৃথিবীর উৎপত্তি | CLASS XI GEOGRAPHY SEMESTER-I
একাদশ শ্রেণির ভূগোলের সেমিস্টার ১ এর পৃথিবীর উৎপত্তি বিষয় থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর গুলি এখানে আলোচনা করা হল।
নীহারিকা (Nebula) : মহাকাশে ভাসমান মেঘ সদৃশ্য উত্তপ্ত জ্বলন্ত গ্যাসীয় পিণ্ড ও ও ধুলোপুঞ্জের সমাহার। নীহারিকাকে নক্ষত্রদের আঁতুড়ঘর বলা হয়

পৃথিবীর উৎপত্তি সংক্রান্ত গ্যাসীয় মতবাদের ধারণা দেন-ইমানুয়েল কান্ট (1755)
পৃথিবীর উৎপত্তি সংক্রান্ত নীহারিকা মতবাদের ধারণা দিয়েছিলেন – পি. ল্যাপলাস (1796)।
পৃথিবীর উৎপত্তি সংক্রান্ত গ্রহ কণিকা মতবাদ দেন- টি.সি. চেম্বারলিন ও এফ. আর. মুল্টন।(1904)
পৃথিবীর উৎপত্তি সংক্রান্ত জোয়ারী মতবাদের ধারণা দেন- জেমস জীনস্ ও হ্যারল্ড জেফ্রিস।(1918-19)
বিগ ব্যাং শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন- ফ্রেড হোয়েল।
বিগ ব্যাং তত্ত্বের জনক হলেন – জর্জ লেমাইত্রে।

গ্যালাক্সি /ছায়াপথ: মহাকাশে বিদ্যমান বহু সংখ্যক গ্যাস পুঞ্জ , ধূলিকণা, নক্ষত্রপুঞ্জ নীহারিকা , গ্রহাণুর একত্র সমাবেশ। লক্ষ লক্ষ নক্ষত্রের সমাবেশ হল একটি ছায়াপথ। সূর্য পৃথিবী সহ অন্যান্য গ্রহ আকাশগঙ্গা (Milky Way) ছায়াপথের অন্তর্গত। আমাদের কাছের গ্যালাক্সি বা ছায়াপথ হল অ্যান্ড্রোমিডা।
গ্রহাণুপুঞ্জ: গ্রহের মতো খুব ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জ্যোতিষ্ক বা গ্রহণও নির্দিষ্ট কক্ষপথে সূর্যের চারদিকে ঘুরে চলেছে এদের গ্রহাণুপুঞ্জ বলে।
মহাবিস্ফোরণ তত্ত্ব (Big Bang Theory): ‘Big‘ শব্দের অর্থ ‘বড়ো’ বা মহা এবং ‘Bang‘ শব্দের অর্থ বিস্ফোরণ অর্থাৎ Big Bang অর্থ মহা বিস্ফোরণ।
এটিই মহাবিশ্বের সৃষ্টি সম্পর্কে প্রস্তাবিত সর্বাপেক্ষা আধুনিক বিজ্ঞানসম্মত মতবাদ। এই মতানুযায়ী প্রায় 1370 কোটি বছর আগে অসীম ভরবিশিষ্ট শূন্য বস্তুর মহাবিস্ফোরণ ঘটে। এর ফলে মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয় এবং মহাবিশ্বের প্রসার ঘটে। এই বিস্ফোরণের ফলেই যাবতীয় মহাজাগতিক বস্তুর সৃষ্টি হয়েছে।
সিঙ্গুলারিটি: সিঙ্গুলারিটি হল অসীম তাপমাত্রা ও ঘনত্বের এক ক্ষুদ্র বিন্দু যা থেকে মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছে। এই সিঙ্গুলারিটির মধ্যে সুপ্ত অবস্থায় ছিল অসীম ক্ষুদ্র মহাবিশ্বের সকল পদার্থ একে কসমিক এগ বা মহাজাগতিক বীজ বলা হয়।
ফিলামেন্ট: মহাকাশে বিচ্ছিন্ন পটল সদৃশ্য গ্যাসীয় পদার্থ। জেমস জীনস একে ফিলামেন্ট নামকরণ করেন।
MCQ Question Answer
1.পৃথিবীর উৎপত্তি সংক্রান্ত গ্যাসীয় মতবাদের প্রবক্তা হলেন-
a. চেম্বারলিন
b. ল্যাপলাস
c. ইমানুয়েল কান্ট
d.হ্যারল্ড জেফ্রিস
2.’Big Bang’ শব্দের অর্থ হল-
a.মহা সংঘর্ষ
b.মহা সম্মিলিত
c.মহাকর্ষ
d. মহাবিস্ফোরণ
3.পৃথিবীর উৎপত্তি সংক্রান্ত সর্ব আধুনিক মতবাদটি হল-
a. নীহারিকা মতবাদ
b. গ্রহাণু তত্ত্ব
c. জোয়ারী মতবাদ
d. মহা বিস্ফোরণ তত্ত্ব
4. আনুমানিক পৃথিবীর বয়স কত?
a. ৩৫০ কোটি বছর
b. ৪৬০ কোটি বছর
c. ৫৬০ কোটি বছর
d. ৬০০ কোটি বছর
5. নক্ষত্র, গ্যাসের পুঞ্জ ও ধুলো মেঘের সমাহার কে বলে-
a. নীহারিকা
b. গ্যালাক্সি
c. ধূমকেতু
d. ফিলামেন্ট
6.যে মতবাদের মূল কথা, সৃষ্টি হয়েছে, তা হল-মহাবিশ্ব একটি বিস্ফোরণের মাধ্যমে–
a. জোয়ারী তত্ত্ব
b.গ্যাসীয় মতবাদ
c. গ্রহকণিকা মতবাদ
d. বিগ ব্যাং মতবাদ
7.পৃথিবীর উৎপত্তি সংক্রান্ত জীনস ও জেফ্রিজের জোয়ারী মতবাদের বিচারে কোন তথ্যটি ভুল?
(a) সূর্যের দেহ জোয়ারের মতো ফুলে ওঠে
(b) অতীতে সূর্যের কাছে এক বৃহৎ আগন্তুক নক্ষত্র আবর্তন করতে করতে চলে আসে
(c) সূর্যের স্ফীত অংশ বিচ্ছিন্ন হয়ে গ্রহের সৃষ্টি হয়
(d) জোয়ারী তত্ত্ব গ্যাসীয় মতবাদের বিকল্প মতবাদ
8. অসীম তাপমাত্রা ও ঘনত্বের এক ক্ষুদ্র বিন্দু যা থেকে মহাবিশ্বের সৃষ্টি তা———- নামে পরিচিত?
a. মহাবিস্ফোরণ
b.নেবুলা
c.সিঙ্গুলারিটি
d.ফিলামেন্ট
9.পৃথিবীর উৎপত্তি সম্পর্কিত ‘জোয়ারী মতবাদ’ ধারণাটির প্রবক্তা-
a. এডউইন হাবল
b. জিন্স ও জেফ্রিজ
c. কান্ট
d. চেম্বারলিন
10.নিম্নলিখিত কোনটি সঠিক নয়?
a. মাধ্যাকর্ষণের টানে আদি কঠিন বস্তুপনা একে অপরের দিকে আকৃষ্ট হয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
b.প্রাচীন নেবুলা কৃত্রিম উপায়ে সৃষ্টি করা হয়েছে।
c.নীহারিকার অবশিষ্ট উত্তপ্ত কেন্দ্রীয় অংশটি সূর্য রূপে অবস্থান করে।
d. নিউটনের মহাকর্ষ তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে কান্টের গ্যাসীয় মতবাদ ব্যাখ্যা করা হয়।।
11.কান্টের মতে সৌরজগতের গ্রহগুলি সৃষ্টির আগে অতিপ্রাকৃতিক উপায়ে সৃষ্ট শীতল ও কঠিন পদার্থগুলি–
(a) একে অন্যের থেকে দূরে সরে যেত।
(b) মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে আদি বস্তুকণা একে অপরের দিকে আকৃষ্ট হয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
(c) একে অন্যের কাছে আসত আবার দূরে সরে যেত।
(d) কোনো বক্তব্যই সঠিক নয়।
Answer Keys: 1.c. ইমানুয়েল কান্ট, 2.d. মহাবিস্ফোরণ, 3.d. মহা বিস্ফোরণ তত্ত্ব, 4.b. ৪৬০ কোটি বছর, 5.a. নীহারিকা, 6.d. বিগ ব্যাং মতবাদ, 7.(d) জোয়ারী তত্ত্ব গ্যাসীয় মতবাদের বিকল্প মতবাদ, 8.c.সিঙ্গুলারিটি, 9.b. জিন্স ও জেফ্রিজ, 10. b.প্রাচীন নেবুলা কৃত্রিম উপায়ে সৃষ্টি করা হয়েছে। 11.(b) মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে আদি বস্তুকণা একে অপরের দিকে আকৃষ্ট হয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।,
সেমিস্টার 1 বিষয় হিসেবে ভূগোল / শাস্ত্ররূপে ভূগোল- Click Here
Class XI সেমিস্টার 1 পৃথিবীর অভ্যন্তরভাগ | CLASS XI GEOGRAPHY SEMESTER-I
ভূপৃষ্ঠ থেকে ভূকেন্দ্র পর্যন্ত 6400 কিমি বিস্তৃত ভূ-অভ্যন্তরভাগের ঘনত্ব, উপাদান, উষ্ণতা ও প্রকৃতির ভিত্তিতে তিনটি প্রধান স্তরে বিভক্ত যথা-
i.ভূত্বক বা শিলামণ্ডল
ii.গুরুমণ্ডল বা ম্যান্টল
iii. কেন্দ্রমণ্ডল বা নিফে
ভূত্বক (Earths’ crust) বা শিলামণ্ডল (Lithosphere): গুরুমণ্ডলের ওপর পৃথিবীর ভূ-অভ্যন্তরে সবচেয়ে বহির্ভাগে প্রায় 30 কিমি বিস্তৃত, অগভীরতম; সিলিকন, অ্যালুমিনিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম দ্বারা গঠিত; হালকাতম, শীতলতম এবং কঠিন শিলায় গঠিত ভূস্তরকে শিলামণ্ডল বা অশ্বমন্ডল বা ভূত্বক বা লিথোস্ফিয়ার বলে। এই স্তরের আপেক্ষিক গুরুত্ব 2-3 পৃথিবীর মোট আয়তনের 1% এবং মোট ভরের 0.4% অধিকার করে। এই ভূস্তরটি দুটি উপস্তরে বিভক্ত। যথা- সিয়াল ও সিমা।
সিয়াল (Sial): ভূত্বকের সবচেয়ে উপরের সিলিকন (Si) ও অ্যালুমিনিয়াম (Al) সমৃদ্ধ হালকা মহাদেশীয় ভূত্বক যা গ্রানাইট শিলা দ্বারা গঠিত স্তর হল সিয়াল।
সিমা (Sima): সিয়াল স্তরের নিচে সিলিকন (Si) ও ম্যাগনেসিয়াম (Ma) সমৃদ্ধ ভারী মহাসাগরীয় ভূত্বক যা ব্যাসল্ট শিলা গঠিত স্তর।
গুরুমন্ডল বা ম্যান্টল: শিলামন্ডল ও কেন্দ্রমন্ডলের মধ্যবর্তী ভূ-অভ্যন্তরে 40 কিলোমিটার থেকে 2900 কিলোমিটার গভীরতা পর্যন্ত বিস্তৃত নিকেল, লোহা , সিলিকা , ক্রোমিয়ম, ম্যাগনেসিয়াম পদার্থ সমৃদ্ধ স্তর হল গুরুমন্ডল। গুরুমন্ডলকে দুটি উপবিভাগে করা যায়। যথা- ঊর্ধ্ব গুরুমন্ডল বা ক্রফেসিমা ও নিম্ন গুরুমন্ডল বা নিফেসিমা।
i.ঊর্ধ্ব গুরুমন্ডল ক্রফেসিমা : ক্রোমিয়াম (Cr), লোহা(Fe), সিলিকন(Si), ম্যাগনেসিয়াম(Mg) সমৃদ্ধ স্তর।
ii. নিফেসিমা (নিম্ন গুরুমন্ডল) : নিকেল (Ni), লোহা(Fe), সিলিকন(Si), ম্যাগনেসিয়াম(Mg) সমৃদ্ধ স্তর।
অ্যাস্থেনোস্ফিয়ার: উর্দ্ধগুরুমন্ডলের প্রায় 70 থেকে 250 কিলোমিটার গভীরতায় সান্দ্র, থকথকে ও প্লাস্টিকের মতো নমনীয় প্রকৃতির পরিবর্তনশীল পাতলা স্তর রয়েছে একে অ্যাস্থেনোস্ফিয়ার বলে।
কেন্দ্রমণ্ডল বা নিফে:
পৃথিবীর অভ্যন্তরে ২৯০০ কিলোমিটার থেকে ভূকেন্দ্র পর্যন্ত মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে নিকেল (Ni), লোহা (Fe), প্রভৃতি ভারি উপাদান সঞ্চিত হয়ে যে স্তর গঠন করেছে তা কেন্দ্রমন্ডল নামে পরিচিত। এটি ভূ-অভ্যান্তরের ঘনতম স্তর। এই স্তরটি নিকেল (Ni), লোহা(Fe) সমৃদ্ধ বলে একে নিফেও বলা হয়। এর দুটি উপবিভাগ আছে ।যথা-বহিঃকেন্দ্র মন্ডল ও অন্তঃকেন্দ্র মন্ডল ।
- ভূত্বকে অক্সিজেন উপাদান সর্বাধিক পরিমাণে রয়েছে।
- ভূত্বকের গড় গভীরতা প্রায় 30 কিলোমিটার ।
- পৃথিবীর গড় ঘনত্ব 5.52 গ্রাম/ ঘনসেমি।
- সিয়াল ও সিমার প্রথম ধারণা দেন – এডওয়ার্ড সুয়েস।
- অ্যাস্থেনোস্ফিয়ার বা ক্ষুব্ধ মন্ডল নামকরণ করেন – জোসেফ ব্যারেল।
- কেন্দ্রমন্ডল আবিষ্কার করেন রিচার্ড ডিক্সন ওল্ডহ্যাম।
- ভূকম্পীয় ছায়া বলয় কৌণিক দূরত্ব – ১০৫-১৪২°
বিমুক্তি রেখা :
ভূ-অভ্যন্তরে ভূকম্পীয় তরঙ্গের গতিবিধি বিশ্লেষণ ও শিলাস্তরের উপাদান ,গঠন ও ঘনত্ব ইত্যাদির তারতম্যের ভিত্তিতে ভূ-অভ্যন্তরে বিভিন্ন স্তর একে অপরের সঙ্গে এক সূক্ষ্ম সীমারেখায় মিলিত হয়েছে। এই সীমারেখা বিযুক্তি রেখা নামে পরিচিত।
শিলাস্তর | বিযুক্তি রেখা |
ভূত্বক ও গুরুমন্ডল | মোহোরোভিসিক বা মোহো |
সিয়াল ও সিমা | কনরাড বিযুক্তি |
গুরুমন্ডল ও কেন্দ্রমন্ডল | গুটেনবার্গ বিযুক্তি |
ঊর্ধ্ব গুরুমন্ডল বা ক্রফেসিমা ও নিম্ন গুরুমন্ডল বা নিফেসিমা | রেপিট্টি বিযুক্তি |
বহিঃকেন্দ্র মন্ডল ও অন্তঃকেন্দ্র মন্ডল | লেহম্যান বিযুক্তি |
ভূকম্পীয় ছায়া বলয় (Seismic Shadow Zone):
ভূমিকম্পের কেন্দ্র ও উপকেন্দ্র গামী সরলরেখার ভিত্তিতে কেন্দ্র থেকে ১০৫-১৪২° এবং উপকেন্দ্র থেকে ১০৩-১৪২° কৌণিক দূরত্ব মধ্যবর্তী প্রাথমিক (P) এবং মাধ্যমিক (S) তরঙ্গহীন অঞ্চলকে ভূকম্পীয় তরঙ্গ ছায়া বলয় বলে। কেন্দ্রমণ্ডলে তরল ম্যাগমায় তরঙ্গ সৃষ্ট হওয়ায় এবং কেন্দ্র ও গুরুমণ্ডলে ম্যাগমায় ঘনত্বের পার্থক্যের জন্য P তরঙ্গের প্রতিসরণ ঘটায় ছায়াবলয় সৃষ্টি হয়।
MCQ Questions Answer
1. মহাদেশীয় ভূত্বক:গ্রানাইট :: ? : ব্যাসল্ট
a.ম্যান্টল b.মহাসাগরীয় ভূত্বক c.মহাদেশীয় মিশ্র ভূত্বক d.সবকটি
2. অ্যাস্থেনোস্ফিয়ার কে ‘Low velocity Zone’ বলার কারণ-
a.সান্দ্র পদার্থ b.ভূকম্পীয় তরঙ্গের গতিবেগ কম। c. দৃঢ়তা ও স্থিতিস্থাপকতা কম d.ম্যাগমা চেম্বার অবস্থিত
3.. সমগ্র পৃথিবীর গড় ঘনত্ব হল-
a.1.52grm/cm³ b.5.52grm/cm³ c.10.75grm/cm³ d.50.51grm/cm³
4. স্তম্ভ মেলাও:
a. মহাদেশীয় ভূত্বক। | i.Si+Ma |
b. মহাসাগরীয় ভূত্বক | ii.Cr+Fe+Si+Ma |
C. উর্ধ্ব গুরুমন্ডল. | iii.Si+Al |
d. নিম্ন গুরুমন্ডল. | iv.Ni+Fe+Si+Ma |
A. a-iii,b-i,c-ii,d-iv. B.a-iii,b-i,c-iv,d-ii, C.a-iii,b-ii,c-iv,d-I, D.a-ii, b-iii, c-i, d-iv
5. ভূত্বকের প্রধান উপাদান হল-
A. সিলিকা, অ্যালুমিনিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম B. লোহা, নিকেল, কোবাল্ট
C. ক্রোমিয়াম, লোহা, নিকেল D. নিকেল, লোহা, ক্রোমিয়াম
6.ক’ স্তম্ভের সঙ্গে ‘খ’ স্তম্ভের বিষয়গুলি মেলাও
স্তম্ভ ‘ক’ | স্তম্ভ ‘খ’ |
1.সিয়াল ও সিমা | A. লেম্যান বিযুক্তিতল |
2. ভূ-ত্বক ও গুরুমণ্ডল | B. গুটেনবার্গ বিযুক্তিতল |
3. গুরুমণ্ডল ও কেন্দ্রমণ্ডল | C. মোহো বিযুক্তিতল |
4. অন্ত: ও বহি: কেন্দ্রমণ্ডল | D. কনরাড বিযুক্তিতল |
a.1-D, 2-C,3-B, 4-A, b. 1-B, 2-A, 3-D, 4-C, c. 1-C, 2-D, 3-B, 4-A, d. 1-A, 2-B, 3-C, 4-D
Please Share